বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

ডিজিটাল নিরাপত্তা নিশ্চিতে সরকার বদ্ধপরিকর

  •    
  • ২৩ অক্টোবর, ২০২১ ১৫:৪৪

ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গাসহ সামাজিক-রাজনৈতিক অস্থিরতা সৃষ্টি হচ্ছে। এটা নিয়ন্ত্রণ করা এখন বড় চ্যালেঞ্জ। সে চ্যালেঞ্জ অতিক্রম করতে আমরা কাজ করছি। আমরা সফল হব।’

ডিজিটাল নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সরকার বদ্ধপরিকর বলে জানিয়েছেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার।

স্থানীয় সময় শুক্রবার সন্ধ্যায় যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী বাংলাদেশি ডিজিটাল প্রযুক্তি উদ্যোক্তাদের আয়োজিত ডিজিটাল সিকিউরিটি সম্মেলনে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এ কথা জানান।

মন্ত্রী বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গাসহ সামাজিক-রাজনৈতিক অস্থিরতা সৃষ্টি হচ্ছে। এটা নিয়ন্ত্রণ করা এখন বড় চ্যালেঞ্জ। সে চ্যালেঞ্জ অতিক্রম করতে আমরা কাজ করছি। আমরা সফল হব।’

যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী উদ্যোক্তা মোস্তাফিজুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ স্যাটেলাইট কোম্পানি লিমিটেডের চেয়ারম্যান ড. শাহজাহান মাহমুদ এবং বিটিআরসির মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. নাসিম পারভেজ বক্তৃতা করেন।

অনুষ্ঠানে ডিজিটাল নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রযুক্তিগত সক্ষমতা অর্জন এবং ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন প্রণয়নসহ সরকারের পদক্ষেপ তুলে ধরেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী।

তিনি বলেন, ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা চ্যালেঞ্জিং হলেও আমরা এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় পিছিয়ে নেই। অতীতের তিনটি শিল্প বিপ্লব মিস করায় সৃষ্ট পশ্চাদপদতা অতিক্রম করে বাংলাদেশ ডিজিটাল প্রযুক্তি বিকাশে বৈশ্বিক নেতৃত্বের জায়গায় উপনীত হয়েছে। এই অর্জন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ কর্মসূচির সফল বাস্তবায়নের ফসল।’

তিনি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু বেতবুনিয়ায় উপগ্রহ ভূ-কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা এবং আইটিইউ ও ইউপিইউর সদস্যপদ অর্জনের মাধ্যমে দেশে ডিজিটাইজেশনের যাত্রা শুরু করেন। ১৯৯৬ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কম্পিউটারের ওপর থেকে ভ্যাট-ট্যাক্স প্রত্যাহার করে তা সাধারণ মানুষের নাগালে পৌঁছে দেন।

‘মোবাইল ফোন সহজলভ্য করতে এবং ভি-স্যাটের মাধ্যমে ইন্টারনেট চালুসহ বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ ও বাস্তবায়নের ধারাবাহিকতায় ডিজিটাইজেশনে বঙ্গবন্ধুর বপন করা বীজটিকে চারা গাছে রূপান্তর করেন। আমরা সৌদি আরবে আইওটি ডিভাইস রপ্তানি করছি। বিশ্বের ৮০টি দেশে বাংলাদেশ থেকে সফটওয়্যার রপ্তানি হচ্ছে।’

এ বিভাগের আরো খবর