বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

বঙ্গবন্ধু পৃথিবীর সকল বাঙালির হৃদয়ে: মোস্তাফা জব্বার

  •    
  • ২১ ডিসেম্বর, ২০২০ ১৬:৩৬

মন্ত্রী বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর হত্যার পর দীর্ঘ ২১ বছর ও ২০০১ সাল পরবর্তী ৮ বছর বাংলাদেশকে পাকিস্তানী ধারায় ফিরিয়ে নিতে চেষ্টা করা হয়। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পশ্চাদপদতার সব সমস্যা দূর করে বিশ্বে বাংলাদেশকে মর্যাদার আসনে নিয়ে এসেছেন। উন্নয়নের প্রতিটি সূচকে বাংলাদেশের অভাবনীয় সফলতা আজ বিশ্বে অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত।’

পৃথিবীর সকল বাঙালির হৃদয়ে বঙ্গবন্ধু আসন করে নিয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তফা জব্বার।

রোববার রাতে অনলাইনে কলকাতায় বাংলা ভাষাভাষী মানুষদের কলকাতা ভিত্তিক সংগঠন ‘বাংলা ওয়ার্ল্ড ওয়াইড’ কর্তৃক মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন তিনি।

মন্ত্রী বলেন, ‘পৃথিবীর সকল বাঙালির হৃদয়ে বঙ্গবন্ধু আসন করে নিয়েছেন। জীবনের শেষ প্রান্তে এসে যে বাংলাদেশ দেখছি তাতে মনে হয় একাত্তরে যে যুদ্ধে গিয়েছিলাম সেটা না করলে জীবনে বড় ভুল হতো। নতুন প্রজন্মের জন্য একটি সুন্দর দেশ হয়ত স্বাধীনতা না পেলে আমরা রেখে যেতে পারতাম না।’

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বে ডিজিটাল প্রযুক্তিসহ দেশের সার্বিক অগ্রগতির চিত্র তুলে ধরে বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর হত্যার পর দীর্ঘ ২১ বছর ও ২০০১ সাল পরবর্তী ৮ বছর বাংলাদেশকে পাকিস্তানী ধারায় ফিরিয়ে নিতে চেষ্টা করা হয়। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পশ্চাদপদতার সব সমস্যা দূর করে বিশ্বে বাংলাদেশকে মর্যাদার আসনে নিয়ে এসেছেন। উন্নয়নের প্রতিটি সূচকে বাংলাদেশের অভাবনীয় সফলতা আজ বিশ্বে অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত।’

মোস্তফা জাব্বার বলেন, ‘ইউনিকোড কনসোর্টিয়ামে ইন্টারনেটে বাংলাভাষা নিয়ে বিদ্যমান জটিলতা দুই বাংলার সহযোগিতায় অতিক্রম করতে আমরা সক্ষম হয়েছি। এ ব্যাপারে পশ্চিমবঙ্গের পবিত্র সরকার বাবুর ভূমিকায় গভীরভাবে কৃতজ্ঞ আমরা।’

অনুষ্ঠানে একাত্তরে বাংলাদেশের রণাঙ্গণে তাদের অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন। তাদের প্রাণবন্ত বর্ণনা যুদ্ধের দিনগুলোর চিত্র ভেসে উঠে যা শ্রোতা থেকে বক্তা প্রত্যেককেই অশ্রু সিক্ত করে। মন্ত্রী তাদের এই বর্ণনাকে যথাযথভাবে লিপিবন্ধ করার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।

তিনি আরও বলেন, ‘আপনাদের দেখা যুদ্ধকালীন বাংলাদেশ নতুন প্রজন্মের জন্য অনুপ্রেরণার উৎস হিসেবে কাজ করবে।’

কলকাতা প্রেসক্লাবের সভাপতি স্নেহাশীষ সুরের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে, ঢাকা থেকে নাট্যব্যক্তিত্ব মামুনুর রশিদ, আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র থেকে বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রফেসর ডা. জিয়াউদ্দিন, বাংলাদেশের রণাঙ্গণের সংবাদ সংগ্রহে নিয়োজিত ভারতীয় সাংবাদিক ড. পার্থ চ্যাটার্জি ও সাংবাদিক বিকাশ চৌধুরী ও কলকাতায় বাংলাদেশ উপ হাই-কমিশনের প্রথম সচিব (প্রেস) মোফাকখারুল ইকবাল বক্তব্য দেন।

এ বিভাগের আরো খবর