বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

আয় বাড়ল আইপিডিসিরও

  •    
  • ২৭ জুলাই, ২০২১ ১৮:৫১

করোনার দ্বিতীয় বছরে ব্যাংকের মতোই মুনাফায় থাকা বেশিরভাগ আর্থিক প্রতিষ্ঠানই আয় বাড়াতে পেরেছে। অবশ্য আর্থিক খাতের বেশ কিছু কোম্পানি খেলাপি ঋণে জর্জরিত হয়ে ডুবে গেছে। এর বিপরীতে আইপিডিসির অবস্থান অবশ্য বেশ ভালো।

মহামারির দ্বিতীয় বছরে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকগুলোর পাশাপাশি আর্থিক খাতের কোম্পানি আইপিডিসি ফাইন্যান্সের আয়ও বেড়েছে উল্লেখযোগ্য হারে।

কোম্পানিটি গত জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত ছয় মাসে শেয়ার প্রতি ১ টাকা ১১ পয়সা আয় করেছে। গত অর্থবছরের একই সময়ে এই আয় ছিল ৮৫ পয়সা। অর্থাৎ চলতি বছর আয় বেড়েছে ২৬ পয়সা বা ৩০.৫৮ শতাংশ।

মঙ্গলবার কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের সভায় এই আর্থিক হিসাব অনুমোদন করা হয়।

এই আয়ের মধ্যে জানুয়ারি থেকে মার্চ ও এপ্রিল থেকে জুনের আয়ের মধ্যে খুব একটা পার্থক্য নেই। বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে তাদের শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৫৫ পয়সার কিছু বেশি, যা প্রথম প্রান্তিকেও ছিল প্রায় সমান।

গত বছর দ্বিতীয় প্রান্তিকে আয় ছিল ৪৫ পয়সা, আর প্রথম প্রান্তিকে ছিল ৪০ পয়সা।

করোনার দ্বিতীয় বছরে ব্যাংকের মতোই মুনাফায় থাকা বেশিরভাগ আর্থিক প্রতিষ্ঠানই আয় বাড়াতে পেরেছে। অবশ্য আর্থিক খাতের বেশ কিছু কোম্পানি খেলাপি ঋণে জর্জরিত হয়ে ডুবে গেছে। এর বিপরীতে আইপিডিসির অবস্থান অবশ্য বেশ ভালো।

এই কোম্পানিটি ২০২০ সালে সমাপ্ত অর্থবছরেও মহামারি শুরুর আগের বছরের তুলনায় বেশি আয় করেছিল।

গত অর্থবছরে কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি ১ টাকা ৯০ পয়সা আয় করতে পেরেছিল। আগের বছর কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ১ টাকা ৭২ পয়সা।

এর আগে একই খাতের কোম্পানি আইডিএলসি যে হিসাব প্রকাশ করে, তাতে দেখা যায়, তাদের আয়ও উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বেড়েছে।

কোম্পানিটি অর্ধবার্ষিকীতে শেয়ার প্রতি ২ টাকা ৬১ পয়সা মুনাফা করেছে, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ১ টাকা ৬৮ পয়সা।

করোনাকালে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের আয়ে এই উল্লম্ফনের বিপরীতে শঙ্কা ছিল উল্টো। ধারণা করা হচ্ছিল কোম্পানিগুলোর আয় তলানিতে নামবে। কিন্তু গত বছর বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানই বেশি আয় করে লভ্যাংশ বাড়িয়েছে।

আর চলতি বছর ব্যাংকগুলো এখন পর্যন্ত যে হিসাব প্রকাশ করেছে, তাতে কোনো কোনো কোম্পানি তিন গুণের বেশি, এমনকি প্রায় চার গুণও আয় করতে পেরেছে। কঠিন সময়ে এই বিষয়টি আর্থিক খাত সংশ্লিষ্টদের মধ্যে বিস্ময়ের তৈরি করেছে।

এ বিভাগের আরো খবর