প্রকৌশল খাতের কোম্পানি ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ড্রাস্ট্রিজ লিমিটেড পুঁজিবাজার থেকে আইপিও মাধ্যমে ১০০ কোটি টাকা উত্তোলন করেছে। ২০২০ সালে তালিকাভুক্ত হওয়া কোম্পানিটির উত্তোলন করা টাকার অব্যবহৃত অংশ ব্যাংকে রক্ষিত আছে। এর বিপরীতে ব্যাংক থেকে যে সুদ পাওয়া গেছে তা কোম্পানির বিএমআরইতে ব্যবহারের অনুমোদন দেয়া হয়েছে।
আইপিও থেকে উত্তোলনকৃত অর্থ কোম্পানির ব্যবসা সম্প্রসারণ, ব্যাংক ঋণ পরিশোধ ও আইপিওর ব্যয় মেটানোর ঘোষণা দিয়েছিল ওয়ালটন।
বুধবার ভার্চুয়াল ফ্ল্যাটফর্মে অনুষ্ঠিত হয় কোম্পানিটির বিশেষ সাধারণ সভায় (ইজিএম। যেখানেই শেয়ারধারীরা এ প্রস্তাবে অনুমোদন দেন।
বুকবিল্ডিং পদ্ধতিতে ২৫২ টাকা দরে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হয় ওয়ালটন ইন্ডাস্ট্রিজ। ২০১৮ সালের গত ৯ আগস্ট শুরু হয়ে ১৬ আগস্ট পর্যন্ত চলে আবেদন। এতে আইপিওর ৯.৫৯ গুণ বেশি আবেদন জমা পড়ে।
ওই বছরের ৯ সেপ্টেম্বর কোম্পানিটির লেনদেন শুরু হয়। বৃহস্পতিবার কোম্পানিটির শেয়ার দর দাঁড়িয়েছে এক হাজার ৩৫৭ টাকা। অর্থাৎ যারা আইপিওতে শেয়ার পেয়েছেন তারা পাঁচ গুণেরও বেশি মুনাফায় আছেন।
ইজিএমে সভাপতিত্ব করেন কোম্পানির চেয়ারম্যান এস এম নূরুল আলম রেজভী।
উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ভাইস-চেয়ারম্যান এস এম শামসুল আলম, ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী গোলাম মুর্শেদ, পরিচালক এস এম আশরাফুল আলম, এস এম মাহবুবুল আলম, এস এম রেজাউল আলম, এস এম মঞ্জুরুল আলম অভি, তাহমিনা আফরোজ তান্না ও রাইসা সিগমা হিমা, স্বতস্ত্র্য পরিচালক আহসান এইচ মনসুর, জাকির হোসেন ভুঁইয়া ও অধ্যাপক এম সাদিকুল ইসলাম।
বিশেষ সাধারণ সভায় ডিজিটাল প্লাটফর্মে আরও যুক্ত ছিলেন কোম্পানির অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক, আবুল বাশার হাওলাদার, উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক নজরুল ইসলাম সরকার, এমদাদুল হক সরকার, ইভা রিজওয়ানা ও আলমগীর আলম সরকার, কোম্পানি সচিব রফিকুল ইসলাম, এফসিএস, চিফ ফাইন্যান্সিয়াল অফিসার মোহাম্মদ ওমর ফারুক রিপন, এফসিএ, ইন্টারনাল অডিট বিভাগের প্রধান মোহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম, এফসিএ, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী ও সাধারণ শেয়ারধারীসহ কোম্পানির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।