বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

পুঁজিবাজারে আসছে অরিজা অ্যাগ্রো, মাস্টার ফিড

  •    
  • ১৪ জুলাই, ২০২১ ২১:৪৯

দুটি কোম্পানিই ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের ১ কোটি শেয়ার ছেড়ে ১০ কোটি টাকা তুলবে। তারা পাবলিক অফারের মাধ্যমে বা আইপিও প্রক্রিয়ায় মূলধন সংগ্রহ করতে পারবে না। কমিশন কর্তৃক অনুমোদিত কোয়ালিফাইড ইনভেস্টর অফার (কিউআইও) মাধ্যমে তা বণ্টন করা হবে।

দেশের ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের উন্নয়নে দীর্ঘমেয়াদী অর্থায়নের সুযোগ প্রদানে গঠিত এসএমই বোড আরও দুটি কোম্পানিকে পুঁজিবাজার থেকে টাকা তোলার অনুমতি পেয়েছে।

দুটি কোম্পানিকেই লেনদেন শুরুর তারিখ থেকে আগামী তিন বছর বোনাস শেয়ার ইস্যু না করার শর্ত দেয়া হয়েছে।

বুধবার পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা অরিজা অ্যাগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড এবং মাস্টার ফিড এগ্রোটেক লিমিটেডকে ১০ কোটি টাকা করে মোট ২০ কোটি টাকা তোলার অনুমোদন দেয়া হয়েছে।

তবে কোম্পানি দুটি পাবলিক অফারের মাধ্যমে বা আইপিও প্রক্রিয়ায় মূলধন সংগ্রহ করতে পারবে না। কমিশন কর্তৃক অনুমোদিত কোয়ালিফাইড ইনভেস্টর অফার (কিউআইও) মাধ্যমে তা বণ্টন করা হবে।

ব্যক্তিশ্রেণির কোনো বিনিয়োগকারীর যদি এক কোটি টাকা বা তার বেশি বিনিয়োগ থাকে তাহলেও তিনিও শেয়ার ক্রয়ে যোগ্য হিসেবে বিবেচিত হবেন।

বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।

অরিজা অ্যাগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ উত্তোলিত অর্থ ব্যাংক ঋণ পরিশোধ, কার্যকরী মূলধন এবং ইস্যু ব্যবস্থাপনা খরচ খাতে ব্যয় করবে।

কোম্পানিটির ৩০ ডিসেম্বর ২০২০ সমাপ্ত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.০২ টাকা

এসএমই প্লাটফর্মে লেনদেনের তারিখ থেকে পরবর্তী ৩ বছর ইস্যুয়ার কোম্পানি কোনো বোনাস শেয়ার ইস্যু করতে পারবে না বলে শর্ত দেয়া হয়েছে।

কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে ইম্পেরিয়াল ক্যাপিটাল ও সিটি ব্যাংক রিসোর্সেস।

মাস্টার ফিড অ্যাগ্রোটেক উত্তোলিত অর্থ কার্যকরী মূলধন এবং ইস্যু ব্যবস্থাপনা খরচ খাতে ব্যয় করবে।

কোম্পানিটির ৩১ ডিসেম্বর ২০২০ সমাপ্ত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) ০.৬৮ টাকা এবং পুন:মূল্যায়ন সঞ্চিতি ছাড়া নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ১৪.০৮ টাকায়।

কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে এনবিএল ক্যাপিটাল অ্যান্ড ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট এবং এশিয়ান টাইগার ক্যাপিটাল পাটনার্স ইনভেস্টমেন্ট।

এ বিভাগের আরো খবর