বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

সহজ ম্যাচ কঠিন করে জিতল ঢাকা

  •    
  • ৭ জানুয়ারি, ২০২৩ ১৮:৩৪

নাসির হোসেনের দায়িত্বশীল ব্যাটিংয়ে শেষ পর্যন্ত আর বিপদে পড়েনি ঢাকা ডমিনেটরস। ৫ বল ও ৬ উইকেট হাতে রেখেই দলকে তিনি পৌঁছে দেন জয়ের দোরগোড়ায়।

বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) ঢাকা ডমিনেটরস জয় পেয়েছে ৬ উইকেটে। তবে লো স্কোরিং ম্যাচটা নিজেদের বাগে নিতে বেশ বেগ পেতে হয় তাদের।

খুলনা টাইগার্সের বিপক্ষে নিজেদের প্রথম ম্যাচে জয় বাগিয়ে নিতে নাসির হোসেনের দলকে রীতিমতো ঘাম ঝরাতে হয়েছে। ১১৪ রানের সহজ লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে শেষ ওভার পর্যন্ত খেলতে হয়েছে তাদের। অবশেষে ৫ বল ও ৬ উইকেট হাতে রেখেই জয় বাগিয়ে নেয় ঢাকা ডমিনেটর্স।

সহজ রান তাড়ায় নেমে দলীয় ১৬ রানে ওপেনার আহমেদ শেহজাদ ইনজুরিতে পড়ে মাঠ ছাড়ায় বড় ধাক্কা খায় ঢাকা। তবে দিলশান মুনাউইরা ও সৌম্য সরকারের দায়িত্বশীল ব্যাটিংয়ে সেই ধাক্কা সামাল দেয়।

কিন্তু স্লো ব্যাটিংয়ের কারণে সময় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গ বাড়তে থাকে ঢাকার হোঁচট খাওয়ার শঙ্কা। দলীয় ৬৭ রানে সৌম্যের বিদায়ের পর বোর্ডে ১০০ রান তুলতেই একে একে মাঠ ছাড়েন মোহাম্মদ মিঠুন (৮), মুনাউইরা (২২) ও উসমান ঘানি (১৪)।

তবে নাসির হোসেনের দায়িত্বশীল ব্যাটিংয়ে শেষ পর্যন্ত আর বিপদ ঘটেনি। ৫ বল ও ৬ উইকেট হাতে রেখেই দলকে তিনি পৌঁছে দেন জয়ের দোরগোড়ায়।

এর আগে দিনের শুরুতে ব্যাট করতে নেমে ৮ উইকেট হারিয়ে ১১৩ রান করতে পারে খুলনা টাইগার্স। তাতে ঢাকার জন্য লক্ষ্য দাঁড়ায় ১১৪ রানের।

মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে শনিবার টস জিতে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানান ঢাকার অধিনায়ক নাসির হোসেন। ব্যাট করতে নেমে ৮ উইকেট হারিয়ে ১১৩ রানের পুঁজি দাঁড় করায় অধিনায়ক ইয়াসির আলির দল।

ব্যাটিংয়ের শুরুটা ভালো হয়নি খুলনার। দলীয় ১১ রানের মাথায় ঢাকার অধিনায়ক নাসির হোসেনের বলে আউট হয়ে সাজঘরে ফেরেন শারজিল খান। ১১ বল খেলে ৭ রান করে আউট হন তিনি। পরের ওভারেই আল আমিন হোসেনের বলে ৪ রান করে আউট হন মুনিম শাহরিয়ার।

এরপর বেশি সময় টিকতে পারেননি আরেক ওপেনার তামিম ইকবালও। বাউন্ডারি মারতে গিয়ে ১৫ বলে ৮ রান করে আরাফাত সানির বলে ক্যাচ আউট হন তিনি। ২৮ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে দারুণ চাপে পড়ে খুলনা।

এরপর দলের হাল ধরার চেষ্টা করেন ইয়াসির আলী ও পেইসার মোহাম্মদ সাইফুউদ্দিন। মাঝে আজম খানকে বোল্ড করে ফিরিয়ে দেন সানি।

১৪তম ওভারে ইয়াসির আলী আউট হন ২৫ বলে ২৪ রান করে। তিনি এক চার ও এক ছয়ের মারে এ রান করেন।

অন্যদিকে সাইফউদ্দিন ২৮ বলে ১৯ রান করলেও বাকিদের কেউই আর ঝোড়ো কোনো ইনিংস খেলতে পারেননি।

ঢাকার হয়ে পেসার আল আমিন হোসেন ৪ ওভার বল করে ২৮ রান দিয়ে নেন ৪টি উইকেট। এ ছাড়া নাসির ও সানি নেন দুটি করে উইকেট।

এ বিভাগের আরো খবর