বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) নবম আসরের পর্দা উঠছে রোববার। টুর্নামেন্ট শুরুর আগে নানা হাঁক ডাক দিলেও এবারও একই হতশ্রীরূপে আবির্ভাব হবে বাংলাদেশের ফ্র্যাঞ্চাইজিভিত্তিক টুর্নামেন্টটির।
অন্যান্য দেশের একজন ক্রিকেটারকে দলে ভেড়াতে একটা ফ্র্যাঞ্চাইজি যে পরিমাণ অর্থ ব্যয় করে তারও কম অর্থ পাবে এবারের চ্যাম্পিয়ন দল। যদিও তার পরিমাণ বেড়েছে।
গত আসরের চেয়ে এবার চ্যাম্পিয়ন এবং রানারআপ দল পাবে দ্বিগুণ অর্থ। একইসঙ্গে সেরা খেলোয়াড়দের পুরস্কারও পাঁচগুণ বাড়ানোর প্রস্তাব দেয়া হয়েছে।
এবারেরে বিপিএলের প্রাইজমানি ধরা হয়েছে চার কোটি টাকা। চ্যাম্পিয়ন দল পাবে দুই কোটি, রানার-আপ দলের পাবে এক কোটি টাকা।
এছাড়াও টুর্নামেন্ট সেরা খেলোয়াড়ের জন্য বরাদ্দ থাকতে পারে ১০ লাখ টাকা। একইসঙ্গে পুরস্কৃত করা হবে টুর্নামেন্টসেরা বোলার ও ব্যাটারকেও।
যদিও এখনও পুরস্কারের অর্থের পরিমাণের বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোন সিদ্ধান্তে উপনীত হতে পারেনি বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিল। পুরো বিষয়টাই রয়েছে তাদের ভাবনায়।
এদিকে আগের আসরগুলোর মতো আসন্ন আসরের শুরু থেকেই ডিসিশন রিভিউ সিস্টেম (ডিআরএস) থাকার আশ্বাস দেয়া হলেও শেষ পর্যন্ত সেটি থাকছে না।
বিসিবির পক্ষ থেকে আংশিক ডিআরএস (এডিআরএস) রাখা হচ্ছে আসরের শুরু থেকে। আশা করা যাচ্ছে এলিমিনেটর পর্ব থেকে পূর্ণাঙ্গ ডিআরএস পাবে বিপিএল।