নিজেদের খারাপ সময় কাটাতে গ্যাবায় জিম্বাবুয়ের মুখোমুখি হয় বাংলাদেশ। উড়তে থাকা জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে খাদের কিনারায় দাঁড়িয়ে খেলতে নামা বাংলাদেশ সেই ম্যাচে বল হাতে চেপে ধরেছে আফ্রিকান দলটিকে।পাওয়ার প্লের ৬ ওভারেই টাইগারদের বোলিং তোপে তারা হারিয়েছে ৪ উইকেট। ১২ ওভার শেষে রোডেশিয়ানদের সংগ্রহ ৫ উইকেটের খরচায় ৬৯ রান।
বাংলাদেশের দেয়া ১৫১ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ইনিংসের প্রথম ওভারেই ধাক্কা খায় জিম্বাবুয়ে। ওভারের তৃতীয় বলেই তাসকিন আহমেদ তুলে নেন ওয়েসলি মাধেভেরের উইকেট।
ইনিংসের তৃতীয় ওভারে ফের আঘাত হানেন তাসকিন। এবার তার শিকার বনে ৭ বলে ৮ রান করে মাঠ ছাড়তে হয় অধিনায়ক ক্রেইগ আরভাইনকে।
ষষ্ঠ ওভারে ব্যাক টু ব্যাক আঘাত হানেন মুস্তাফিজুর রহমান। বিপজ্জনক হয়ে ওঠার আগে ফিজের শিকার বনে মাঠ ছাড়তে হয় মিল্টন শুম্বা ও সিকান্দার রাজাকে।
সাকিবের হাতে ক্যাচ তুলে দিয়ে মাঠ ছাড়ার আগে শুম্বা করেন ৮ রান। আর আফিফের হাতে ধরা দিয়ে রাজা মাঠ ছাড়েন রানের খাতা খোলার আগে। আর তাতে ৩৫ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে বসে রোডেশীয়রা।
এরপর দলকে এগিয়ে নেয়ার গুরুভার কাঁধে তুলে নেন শন উইলিয়ামস ও রেগিস চাকাবভা। এই দুই দায়িত্বশীল ব্যাটার শক্ত হাতে টেনে ধরেন উইকেট পতনের লাগাম। সেই সুবাদে ১০ ওভারে আর কোনো উইকেট না হারিয়ে স্কোরবোর্ডে ৬৫ রান তোলে জিম্বাবুয়ে।
থিতু হয়ে বসা এ জুটি দ্বাদশ ওভারেই ভাঙেন তাসকিন। চাকাবভাকে ফিরিয়ে আনেন ব্রেক থ্রু। উইকেটের পেছনে ধরা দিয়ে মাঠ ছাড়ার আগে জিম্বাবুয়ের এ ব্যাটারের ব্যাট থেকে আসে ১৫ রান।