টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পর থেকে কোচিং ইউনিটে পরিবর্তন আনার ঘোষণা আসে বোর্ডের পক্ষ থেকে। সমালোচনার কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হয় হেড কোচ রাসেল ডমিঙ্গোকে। প্রশ্নবিদ্ধ হয় তার কোচিং পদ্ধতি।
তারপরও ২০২৩ সালের নভেম্বর পর্যন্ত ডোমিঙ্গোর সাথে চুক্তি বাড়ায় বোর্ড।
এশিয়া কাপের ঠিক আগ মুহূর্তে টনক নড়ে বিসিবির। টি-টোয়েন্টিতে টানা ব্যর্থতার কারণে শর্টার ফরম্যাটের দায়িত্ব থেকে বিশ্বকাপ পর্যন্ত বিশ্রামে পাঠানো হয় ডমিঙ্গোকে। সে সঙ্গে একজন কনসাল্টেন্ট নিয়োগ করা হয় টি-টোয়েন্টিr উন্নতির জন্য।
পাশাপাশি ডমিঙ্গোকে বলা হয় শুধুমাত্র ওয়ানডে আর টেস্ট ক্রিকেটে মনোনিবেশ করতে। বোর্ডের এই পরিকল্পনা মনে ধরেছে প্রোটিয়া এই কোচের। একইসঙ্গে এ সিদ্ধান্ত বাংলাদেশের ক্রিকেটকে নতুন যাত্রা এনে দেবে বলে মনে করছেন তিনি।
সোমবার সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এমনটাই জানান জাতীয় দলের এই কোচ।
ডমিঙ্গো বলেন, ‘আমার পরিকল্পনাটা মনে ধরেছে। এটা আমাকে টেস্ট ও ৫০ ওভারের ক্রিকেটে আরো মনোযোগী করে তুলবে। টি-টোয়েন্টিতে আমাদের কিছু ভালো ফল আছে। আবার কিছু খারাপ ফলও আছে। এটা খুব ভালো দিক যে আমরা নতুন করে আবার টি-টোয়েন্টির যাত্রা শুরু করতে যাচ্ছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি খুব খোলা মনের। এটা শুধু আমার একার দল নয়। কিংবা আমাকে নিয়ে সব কিছু এমনটা নয়। যেভাবে দলের উন্নতি সম্ভব বলে নীতি নির্ধারকরা মনে করছেন সেভাবে তারা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। আমি তাদের সিদ্ধান্তকে সমর্থন করছি।’