চার ফিফটিতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম ওয়ানডেতে ৩০৩ রানের পুঁজি পেয়েছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের পক্ষে সর্বোচ্চ ৮১ রান করেন লিটন দাস। এনামুল বিজয়ের ব্যাট থেকে আসে ৭৩ আর তামিম ইকবাল আউট হন ৬২ রান করে। মুশফিক অপরাজিত থাকেন ৫২ রানে।
হাফ সেঞ্চুরির সঙ্গে অধিনায়ক তামিম ইকবাল পূর্ণ করেন ক্যারিয়ারের ৫৪তম হাফ সেঞ্চুরি। একই সঙ্গে ছুঁয়েছেন ওয়ানডেতে প্রথম বাংলাদেশি ব্যাটার হিসেবে আট হাজার রানের মাইলফলক। ব্যক্তিগত ৫৭ রানের সময়ে তামিম এ বিশেষ রেকর্ডের সঙ্গী হন।
মাইলফলক ছুঁয়ে বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি তামিম। ৬২ রান করে সিকান্দার রাজাকে মারতে গিয়ে ধরা পড়েন ইনোসেন্ট কাইয়ার হাতে। তার ইনিংসে ছিল ৯টি চার।
সব মিলিয়ে ২২৯ ওয়ানডেতে ৩৭.০৬ গড়ে ৮০০৫ রান তামিমের। সেঞ্চুরি ১৪টি। হাফ সেঞ্চুরি ৫৪টি।
২০০৭ সালের ফেব্রুয়ারিতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে ওয়ানডে অভিষেক হয় তামিমের। তার পর বাংলাদেশের পক্ষে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান সাকিব আল হাসানের।
২২১ ম্যাচে ২০৯ ইনিংসে ৬ হাজার ৭৫৫ রান আছে সাকিবের। তৃতীয় স্থানে আছেন মুশফিকুর রহিম। ২৩৪ ম্যাচে ২১৬ ইনিংসে ৬ হাজার ৭৪৯ রান করেছেন মুশফিক।
এই সিরিজে সাকিব না থাকায় তার সঙ্গে ব্যবধানটা আরও বাড়িয়ে নিতে পারেন তামিম ও মুশফিক।