বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

বাংলাদেশে আরও ফার্স্ট ক্লাস ম্যাচ চান ডমিঙ্গো

  •    
  • ১৬ জুলাই, ২০২২ ১৫:৩৯

রাসেল ডমিঙ্গো দায়িত্ব নেয়ার পর ২৩টি ওয়ানডে ম্যাচের মধ্যে ১৭টি জিতেছে বাংলাদেশ। অন্যদিকে ওয়ানডেতে যতটা সফল দল, ঠিক ততটাই ব্যর্থ টেস্ট ক্রিকেটে। ২০ ম্যাচ টেস্ট খেলে টাইগাররা জয়ের দেখা পেয়েছেন তিনটিতে। আর ১৫ ম্যাচেই হারতে হয় লাল-সবুজের প্রতিনিধিদের।

টেস্ট ক্রিকেটে সাদামাটা পারফরম্যন্স করবে বাংলাদেশ, এটা যেন অলিখিত নিয়মে পরিণত হয়েছে। সাউথ আফ্রিকা, শ্রীলঙ্কার পর সবশেষ ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষেও নেই জয়।

ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ জিতলেও টেস্ট ও টি-টোয়েন্টিতে ক্লিন সুইপ হয়েছে বাংলাদেশ। এমন মলিন পারফরম্যান্সের জন্য অনেকেই প্রশ্ন তুলেন ঘরোয়া ক্রিকেটের মান নিয়ে।

বাংলাদেশ জাতীয় দলের হেড কোচ রাসেল ডমিঙ্গো যোগ দেয়ার পর ওয়ানডেতে নিয়মিত জয় পেলেও টেস্টে শোচনীয় অবস্থা বাংলাদেশের।

ডমিঙ্গো দায়িত্ব নেয়ার পর ২৩টি ওয়ানডে ম্যাচের মধ্যে ১৭টি জিতেছে বাংলাদেশ। অন্যদিকে ওয়ানডেতে যতটা সফল দল, ঠিক ততটাই ব্যর্থ টেস্ট ক্রিকেটে।

২০ ম্যাচ টেস্ট খেলে দল জয়ের দেখা পেয়েছে তিনটিতে। আর ১৫ ম্যাচেই হারতে হয় লাল-সবুজের প্রতিনিধিদের।

টেস্ট ক্রিকেটের এমন ব্যর্থতায় ডমিঙ্গো এবার নজর দিয়েছেন ঘরোয়া ক্রিকেটের দিকে। তিনি মনে করেন, টেস্ট ক্রিকেটে ভালো করতে হলে আরও বেশি খেলতে হবে ফার্স্ট ক্লাস ক্রিকেট।

ডমিঙ্গো শুক্রবার সাংবাদিকদের বলেন, ‘বাংলাদেশে যে ফরম্যাটগুলোতে খেলছে তার কোনো বিচার করতে এখানে আসিনি। সম্ভবত মানের নয়, যথেষ্ট পরিমাণ প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট খেলার অভাবেই টেস্ট ক্রিকেটের এমন নিম্নমুখী পারফরম্যান্স হচ্ছে।

‘আমার মনে হয় বাংলাদেশে বছরে চার থেকে পাঁচটি প্রথম শেণির খেলা হয়। যেখানে ইংল্যান্ড বছরে ১৫ থেকে ১৬টি ম্যাচ খেলছে, দক্ষিণ আফ্রিকা ১০টি খেলছে। অস্ট্রেলিয়া ১১ থেকে ১২টি খেলছে। বিজয় আমাদের (আনামুল) একটি দুর্দান্ত উদাহরণ।

‘টেস্ট জাতীয় দলে আসতে হলে এক বছরেরও বেশি সময় ধরে চার দিনের ম্যাচ খেলতে হবে। তা না হলে দলে আসা খুব কঠিন হয়ে যাবে।’

ঘরোয়া ক্রিকেটে সরাসরি সম্পৃক্ত না হওয়া ডমিঙ্গো বলেন, “ঘরোয়া ক্রিকেটের মান নিয়ে আমার কিছু বলা ঠিক হবে না। কারণ আমি এটির বেশি কিছু দেখিনি। সম্ভবত মানের নয়, তবে খেলার সংখ্যা বাড়াতে হবে। বাংলাদেশ ‘এ’ দলের ট্যুর অনেক গুরুত্বপূর্ণ, পাশাপাশি ঘরোয়া চার দিনের ম্যাচ। আমার মনে হয় এতেই যথেষ্ট।”

এ বিভাগের আরো খবর