৩ উইকেট হারিয়ে ৩৮৫ রানে তুলে মধ্যাহ্ন বিরতিতে গিয়েছিল বাংলাদেশ। বিরতি থেকে ফিরেই কাসুন রাজিথার ব্যাক টু ব্যাক আঘাতে সাজঘরের পথ ধরতে হয় তামিম অকবাল ও লিটন দাসকে। ৮৮ রানে ফেরেন লিটন আর ১৩৩ রানে তামিম। এর ফলে ৩৮৫ রানে পাঁচ ব্যাটারকে হারাল বাংলাদেশ।
তিন উইকেটে ৩১৮ রান নিয়ে চতুর্থ দিনের খেলা শুরু করে দিনের প্রথম থেকেই লঙ্কান বোলারদের দেখেশুনে খেলছিলেন মুশফিক ও লিটন।
মুশফিকের সামনে হাতছানি ছিল প্রথম বাংলাদেশি ক্রিকেটার হিসেবে ৫ হাজার রানের। সেই সুযোগ লুফে নিতে বেশি সময় নেননি মুশি।
খেলা শুরুর ৩০ মিনিটের ভেতর প্রবেশ করেন পাঁচ হাজারি ক্লাবে। সেই সঙ্গে দলকে টেনে নিয়ে যেতে থাকেন লিডের দিকে। এ সময় ধৈর্যশীল ব্যাটিংয়ের মাধ্যমে তাকে সঙ্গ দিয়ে দলকে এগিয়ে নেয়ার কাজে সাহায্য করেন লিটন দাস।
শেষ পর্যন্ত ১২ রানে পিছিয়ে থেকে মধ্যাহ্ন বিরতিতে যায় বাংলাদেশ। আর সেই সঙ্গে পার করে দুর্দান্ত এক সেশন।
কিন্তু বিরতি থেকে ফিরেই বদলে যায় দৃশ্যপট। বিরতি থেকে ফেরার পর কাসুন রাজিথার ওভারের প্রথম বলেই দিকভেলার হাতে ক্যাচ তুলে দেন ৮৮ রান করা লিটন।
লিটনের বিদায়ের পর আগের দিনের ইনজুরিতে পড়া তামিম নামেন মাঠে। ১৩৩৩ রানে অপরাজিত ছিলেন তিনি। তবে মাঠে নেমে প্রথম বলেই তাকে ফের ফিরতে হয় সাজঘরে। রাজিথার দুর্দান্ত এক ডেলিভারিতে স্টাম্প হারান তামিম।
আর এতে চোখের পলকেই পাঁচ উইকেট নেই বাংলাদেশের।