বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

হ্যাটট্রিক জয়ে টেবিলের শীর্ষে কুমিল্লা

  •    
  • ৩১ জানুয়ারি, ২০২২ ১৬:০৯

কুমিল্লার দেয়া ১৮৪ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ১৭.৩ ওভারে ১৩১ রান তুল থেমে যায় চট্টগ্রামের রানের চাকা। কুমিল্লার হয়ে তিনটি উইকেট নেন নাহিদুল ইসলাম। দুটি করে উইকেট নেন মুস্তাফিজুর রহমান, তানভীর ইসলাম ও শহিদুল ইসলাম। একটি উইকেট যায় কারিম জানাতের ঝুলিতে।

বিপিএলের বাকি দলগুলোর চারটি থেকে পাঁচটি ম্যাচ হয়ে গেলেও সোমবার কুমিল্লার ছিল তৃতীয় ম্যাচ। চট্টগ্রামের বিপক্ষে সেই ম্যাচে ৫২ রানের জয় পেয়েছে ইমরুল কায়েসের দল।

কুমিল্লার দেয়া ১৮৪ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ১৭.৩ ওভারে ১৩১ রান তুলেই থেমে যায় চট্টগ্রামের রানের চাকা।

বড় লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে দলীয় ৯ রানে ওপেনার কেনার লুইস ও টপ অর্ডার ব্যাটসম্যান আফিফ হোসেনকে হারায় চট্টগ্রাম। এরপর উইকেটের একপ্রান্ত থেকে একাই লড়াই শুরু করেন উইল জ্যাকস।

উইকেট আগলে রেখে টেনে নিয়ে যেতে থাকেন দলকে। ব্যক্তিগত অর্ধশতক তুলে নেয়ার সঙ্গে সঙ্গে সচল রাখেন রানের চাকা। কিন্তু অপরপ্রান্ত থেকে মিলছিল না তেমন কোন সাড়া।সেই সঙ্গে ছিল নিয়মিত উইকেট পতনও। শেষ পর্যন্ত হাল ছাড়তে হয় তাকেও। ইনিংসের শুরু থেকে একাই ১৬তম ওভার পর্যন্ত দলকে টেনে নিয়ে গিয়ে ৬৯ বলে আউট হন তানভীরের বলে।

এরপরই পুরোপুরি নিভে যায় চট্টগ্রামের জয়ের আশা। দলের হয়ে জ্যাকস বাদে দুই অঙ্কের রান ছোঁয়া সম্ভব হয় কেবলমাত্র মেহেদী মিরাজ (১০) ও মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরীর (১৩) পক্ষে। বাকিরা সকলের ফেরেন এক অঙ্কের রান করে।

শেষ পর্যন্ত ১৩১ রান তুলতে সক্ষম হয় চট্টগ্রাম।

কুমিল্লার হয়ে তিনটি উইকেট নেন নাহিদুল ইসলাম। দুটি করে উইকেট নেন মুস্তাফিজুর রহমান, তানভীর ইসলাম ও শহিদুল ইসলাম। একটি উইকেট যায় কারিম জানাতের ঝুলিতে।

এর আগে জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে টসে জিতে কুমিল্লাকে ব্যাট করতে পাঠান চট্টগ্রাম অধিনায়ক নাঈম ইসলাম।

ব্যাট করতে নেমে শুরুতে হোঁচট খায় কুমিল্লা। দ্বিতীয় ওভারে ১ রান করা ওপেনার মাহমুদুল হাসান জয়কে ফিরতে হয় সাজঘরে। শুরুতে ধাক্কা খেয়ে লিটন দাসকে সঙ্গে নিয়ে হাল ধরেন ডু প্লেসি।

৮০ রানের জুটি গড়েন সামাল দেন পরিস্থিতি। চলতি বিপিএলে নিজের প্রথম ম্যাচ খেলতে নামা লিটন ব্যাট ছোটান হাফ সেঞ্চুরির দিকে। আশা জাগিয়ে তিনি আউট হন ৪৭ রানে। ব্যর্থ হন ইমরুল কায়েসও। করেন মাত্র ১ রান।

উইকেট আগলে দলকে এগিয়ে নিয়ে যান ডু প্লেসি। সঙ্গে নেন ডেলপোর্টকে। মারকুটে ব্যাটিংয়ের মাধ্যমে তুলে নেন অর্ধশতক।

শেষ দিকে বাইশ গজে ঝড় তোলেন দুজন। ইনিংস শেষে তারা দুজন অপরাজিত থাকেন যথাক্রমে ৮৩ ও ৫১ রানে। আর সেই সুবাদে ১৮৩ রানের পুঁজি পায় কুমিল্লা।

চট্টগ্রামের হয়ে নাসুম আহমেদ দুটি ও বেনি হাওয়েল একটি করে উইকেট নেন।

এ বিভাগের আরো খবর