বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

রিতু, আনাইয়ের পর প্রস্তুত আছেন আরও ৩০ ফুটবলার

  •    
  • ২৪ ডিসেম্বর, ২০২১ ১৭:৫৩

রিতু, আনাই, মনিকা ও আনুচিংদের উঠে আসার পেছনে প্রশিক্ষক শান্তি মনি চাকমা ও প্রধান শিক্ষক বীরসেন চাকমার ভূমিকা অন্যতম। তাদের প্রশিক্ষকের দাবি, আরও ৩০ ফুটবলার প্রস্তুত আছেন জাতীয় দলের হয়ে ভবিষ্যতে মাঠ মাতাতে।

সাফ অনূর্ধ্ব-১৯ নারী চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা জেতার পর দেশজুড়ে চলছে রিতু চাকমা, আনাই মগিনিদের নিয়ে উচ্ছ্বাস। বয়সভিত্তিক দলের হয়ে নিজেদের নাম আলোকিত করেছেন ক্ষুদে এই তারকারা। তবে তাদের প্রশিক্ষকের দাবি, আরও ৩০ ফুটবলার প্রস্তুত আছেন জাতীয় দলের হয়ে ভবিষ্যতে মাঠ মাতাতে।

রিতু, আনাই, মনিকা ও আনুচিংদের উঠে আসার পেছনে প্রশিক্ষক শান্তি মনি চাকমা ও প্রধান শিক্ষক বীরসেন চাকমার ভূমিকা অন্যতম।

জাতীয় দলের অন্যতম সেরা পাঁচ নারী ফুটবলারের মধ্যে তিনজন আনাই মগিনি, আনুচিং মগিনি ,মনিকা চাকমা ঘাগড়া উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পাস করেছেন। অন্য দুজনের মধ্যে রিতুপর্ণা চাকমা ঘাগড়া উচ্চ বিদ্যালয়ে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পড়ে বিকেএসপিতে চলে যান ও গোলকিপার রূপনা চাকমা নবম শ্রেণিতে অধ্যায়নরত।

ঘাগড়ায় নারী ফুটবল দল গঠন হয় ২০১১ সালের বঙ্গমাতা গোল্ডকাপ আনাই মগিনি, মনিকা চাকমা ও আনুচিং মগিনিদের মাধ্যমে। পরে তিন ফুটবলারকে ২০১২ সালে সবাইকে ঘাগড়া উচ্চ বিদ্যালয়ে ভর্তি করে দেওয়া হয়। ঘাগড়া উচ্চ বিদ্যালয়ে বর্তমানে ৩০ জন নারী ফুটবলার আছেন। যারা নিয়মিত খেলেন

এ অঞ্চলে ফুটবলার তৈরিতে অন্যতম ভূমিকা রাখছে ঘাগড়া উচ্চ বিদ্যালয়। এ পাঁচতারকা ছাড়াও জাতীয় দলের হয়ে খেলার মতো আরও ফুটবলার তারা তৈরি করছেন বলে জানালেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক চন্দ্র দেওয়ান।

তিনি নিউজবাংলাকে বলেন, ‘ঘাগড়ায় নারী ফুটবল দল গঠন হয় ২০১১ সালের বঙ্গমাতা গোল্ডকাপ আনাই মগিনি, মনিকা চাকমা ও আনুচিং মগিনিদের মাধ্যমে। পরে তিন ফুটবলারকে ২০১২ সালে সবাইকে ঘাগড়া উচ্চ বিদ্যালয়ে ভর্তি করে দেওয়া হয়। ঘাগড়া উচ্চ বিদ্যালয়ে বর্তমানে ৩০ জন নারী ফুটবলার আছেন। যারা নিয়মিত খেলেন।’

স্কুলে ফুটবলারদের প্রশিক্ষক শান্তি মনি চাকমার দাবি ফুটবলারদের সবাই পরবর্তী পর্যায়ে খেলার জন্য প্রস্তুত।

এলাকার সেরা পাঁচ ফুটবলারকে প্রশিক্ষণ দিতে পেরে গর্বিত উল্লেখ করে শান্তি মনি নিউজবাংলাকে বলেন, ‘১০ বছর ধরে এ সেরা পাঁচ ফুটবলারকে প্রশিক্ষণ দিয়ে আসছি। তাদের নিয়ে অনেক গর্ববোধ করি। কেননা তারা বাংলাদেশের সুনাম অর্জন করেছে।’

ক্ষুদে এ ফুটবলারদের দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত জেলা প্রশাসন। তাদের ফুটবল খেলার উন্নয়নে সার্বিক সহযোগিতার আশ্বাস দেন রাঙামাটি জেলা ক্রীড়া সংস্থার সভাপতি ও রাঙামাটি জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মিজানুর রহমান।

তিনি বলেন, ‘তাদের কারণে বাংলাদেশ সুনাম অর্জন করেছে। তাদের যা যা প্রয়োজন সবকিছু জেলা প্রশাসন দায়িত্ব নেবে। শিগগিরই তাদের ডাকা হবে।’

এ বিভাগের আরো খবর