জিম্বাবুয়ে সিরিজে ভালো করার পর ধারণা করা হচ্ছিলো অস্ট্রেলিয়া সিরিজেও ফর্ম ধরে রাখবেন সৌম্য সরকার। কিন্তু পুরো সিরিজ জুড়ে ছিলেন একেবারে ‘ফ্লপ’।
এতোটাই ফ্লপ যে অজিদের বিপক্ষে প্রথম চার ম্যাচে তার ব্যাট থেকে আসে মাত্র ১২ রান। তারপরও তাকে রাখা হয়ে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে স্কোয়াডে।
এরপরই শুরু হয় তাকে নিয়ে সমালোচনা। আর সেই জের ধরে ব্ল্যাকক্যাপদের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ম্যাচে একাদশে রাখা হয়নি বাঁহাতি এই ব্যাটসম্যানকে।
মুশফিকুর রহিম ও লিটন দাস দলে ফেরায় বাদ পড়তে হয় সৌম্যকে। আর এর ফলে ৮ ম্যাচ পর একাদশ থেকে বাদ পড়লেন তিনি।
জিম্বাবুয়ে ও অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে বাংলাদেশের দুটি সিরিজের ব্যবধান মাত্র ১০ দিনের। এই ১০ দিনে যে পারফরম্যান্স আকাশ থেকে ভূপাতিত হতে পারে সেটি চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দেন জাতীয় দলের ওপেনার সৌম্য সরকার।
জিম্বাবুয়ে সিরিজে দুটি হাফ সেঞ্চুরি থাকলেও অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নিজের স্কোর দুই অঙ্কে নিতে গলদঘর্ম হন এই ওপেনার। তাই শেষ ম্যাচে সৌম্যকে দিয়ে ওপেন না করিয়ে ওপেনার হিসেবে নামানো হয়েছিল মাহাদী হাসানকে। সিরিজের ওপেনিং জুটি থেকে সেদিন আসে সর্বোচ্চ রান।