বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

ভোলা ও নোয়াখালীর সঙ্গে চালু হচ্ছে চট্টগ্রামের জাহাজ সার্ভিস

  • বাসস   
  • ১৬ মার্চ, ২০২৫ ১৪:৩০

জাহাজ দুটি প্রতিদিন ভোলার চরফ্যাশন, মনপুরা, ঢালচর ও নোয়াখালীর হাতিয়া হয়ে চট্টগ্রামের সদরঘাটে ভিড়বে। প্রতিদিন একটি জাহাজ চট্টগ্রামের সদরঘাট থেকে সকাল ৮টায় ছেড়ে নোয়াখালী এবং ভোলার চরফ্যাশনের উদ্দেশে যাবে।

দক্ষিণাঞ্চলের ভোলা ও নোয়াখালীর হাতিয়ার সঙ্গে বন্দরনগরী চট্টগ্রামের নিরবচ্ছিন্ন যোগাযোগ ব্যবস্থা আরও উন্নত করতে ২০ মার্চ থেকে বিলাসবহুল দুটি অত্যাধুনিক জাহাজ সার্ভিস চালু হচ্ছে। এগুলো হলো এমভি বারো আউলিয়া ও এমভি কর্ণফুলী এক্সপ্রেস।

জাহাজ দুটি প্রতিদিন ভোলার চরফ্যাশন, মনপুরা, ঢালচর ও নোয়াখালীর হাতিয়া হয়ে চট্টগ্রামের সদরঘাটে ভিড়বে। প্রতিদিন একটি জাহাজ চট্টগ্রামের সদরঘাট থেকে সকাল ৮টায় ছেড়ে নোয়াখালী এবং ভোলার চরফ্যাশনের উদ্দেশে যাবে।

অনুরূপভাবে ভোলার চরফ্যাশনের বেতুয়া ঘাট থেকে আরেকটি জাহাজ যাত্রী নিয়ে একই সময়ে চট্টগ্রামের উদ্দেশে ছেড়ে যাবে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেন বারো আউলিয়া জাহাজের ম্যানেজার মো. সাইফুল ইসলাম।

ইতোপূর্বে বছর দেড়েক আগে জাহাজ দুটি এ রুটে মাসখানেক চলাচল করেছিল, কিন্তু বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে অভ্যন্তরীণ রুটের অসাধু দলীয় লঞ্চমালিক সিন্ডিকেট নিজেদের স্বার্থে এ জাহাজ চলাচল বন্ধ করে দিয়েছিল।

অবশেষে নৌ পরিবহন উপদেষ্টার হস্তক্ষেপে আগামী ২০ মার্চ থেকে উপকূলীয় জেলা ভোলা, নোয়াখালী থেকে চট্টগ্রাম রুটে নিয়মিত যাত্রীবাহী জাহাজ চালু হচ্ছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, জাহাজ দুটি প্রতিদিন ছেড়ে এসে নোয়াখালী জেলার হাতিয়া উপজেলায় ঘাট দেবে। হাতিয়া থেকে ছেড়ে ভোলা জেলার মনপুরা উপজেলার ঢালচর ও রামনেওয়াজ লঞ্চঘাটে ঘাট দেবে। মনপুরা থেকে লালমোহন উপজেলার মঙ্গল শিকদার ঘাট দেবে। মঙ্গলশিকদার থেকে চরফ্যাশন উপজেলার বেতুয়া লঞ্চঘাটে ভিড়ে যাত্রাবিরতি দেবে।

একই নিয়মে প্রতিদিন উভয় এলাকা থেকে জাহাজগুলো চলাচল করবে।

এ ব্যাপারে বারো আউলিয়া লঞ্চের ম্যানেজার সাইফুল ইসলাম বলেন, ‌‘আগামী ২০ মার্চ থেকে উপকূলীয় যাত্রী সেবা চালু হতে যাচ্ছে। দুটি বিখ্যাত উপকূলীয় যাত্রীবাহী জাহাজ এমভি বারো আউলিয়া ও এমভি কর্ণফুলী এক্সপ্রেস চট্টগ্রাম থেকে বেতুয়া নৌ রুটে নিয়মিত চলাচল করবে, যা যাত্রীদের জন্য একটি আরামদায়ক ও নির্ভরযোগ্য ভ্রমণের অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করবে এবং নিরাপদ ও স্বাচ্ছন্দ্যময় ভ্রমণ নিশ্চিত করাই আমাদের লক্ষ্য।’

এ বিষয়ে বিআইডব্লিউটিসির ভোলা অঞ্চলের ম্যানেজার (মেরিন) মো. আল-আমিন বাসসকে বলেন, ‘বারো আউলিয়া জাহাজটি সরকারের অত্যন্ত নির্ভরযোগ্য ও দ্রুতগতিসম্পন্ন নৌযান, যা উপকূলবাসীর জন্য খুবই গুরুত্ব বহন করবে।

‘অপর জাহাজ কর্ণফুলী এক্সপ্রেস ব্যক্তি মালিকানাধীন হিসেবে আমাদের দপ্তরের সাথে সমন্বয় করে যাত্রী বহন করে চলাচল করবে।’

এ বিভাগের আরো খবর