বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

উজানে ভারি বৃষ্টি, সিলেটে বন্যা পরিস্থিতির অবনতির শঙ্কা

  • প্রতিবেদক, সিলেট   
  • ২৯ জুন, ২০২৪ ১৬:০০

পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র জানায়, দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চল ও সংলগ্ন উজানে সোমবার সকাল পর্যন্ত ভারি থেকে অতি ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। ফলে এ সময় এ অঞ্চলের নদ-নদীর পানি বাড়তে পারে। এ সময় সুরমা, কুশিয়ারা, পুরাতন সুরমা ও সারিগোয়াইন নদ-নদীর পানি দ্রুত বেড়ে সিলেট ও সুনামগঞ্জ জেলার নিম্নাঞ্চলে স্বল্পমেয়াদি বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে।

সিলেটে গত কয়েক দিন ধরেই কমছে বন্যার পানি। এরই মধ্যে বেশির ভাগ এলাকা থেকেই নেমে গেছে পানি, তবে শুক্রবার থেকে সিলেটের উজানে ভারতের মেঘালয়ে আবার ভারি বৃষ্টি শুরু হয়েছে। বৃষ্টি হচ্ছে সিলেটেও।

এমন পরিস্থিতিতে বন্যা পরিস্থিতির আবার অবনতির আশঙ্কা করা হচ্ছে।

আবহাওয়া অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার সকাল ৯টা থেকে শনিবার সকাল ৯টা পর্যন্ত মেঘালয়ের চেরাপুঞ্জিতে ১৪১ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে।

সিলেট আবহাওয়া অফিসের সহকারী আবহাওয়াবিদ শাহ মো. সজিব বলেন, ‘আরও অন্তত দুই দিন সিলেটে ভারি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময়ে মেঘালয়েও ভারি বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে সেখানকার আবহাওয়া অফিস।’

মেঘালয়ে ভারি বৃষ্টি হলে সেখানকার পাহাড় গড়িয়ে সিলেট ও সুনামগঞ্জ দিয়ে ঢল নামে। এতে সীমান্তবর্তী এ দুই জেলায় বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র জানায়, দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চল ও সংলগ্ন উজানে সোমবার সকাল পর্যন্ত ভারি থেকে অতি ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। ফলে এ সময় এ অঞ্চলের নদ-নদীর পানি বাড়তে পারে। এ সময় সুরমা, কুশিয়ারা, পুরাতন সুরমা ও সারিগোয়াইন নদ-নদীর পানি দ্রুত বেড়ে সিলেট ও সুনামগঞ্জ জেলার নিম্নাঞ্চলে স্বল্পমেয়াদি বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের সিলেট কার্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, শনিবার কুশিয়ারা নদীর ফেঞ্চুগঞ্জ পয়েন্টে বিপৎসীমার ৮৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছিল৷ এ কারণে কুশিয়ারা নদীর তীরবর্তী ঘরবাড়িগুলোতে পানি ছিল।

বন্যার কারণে ভোগান্তিতে রয়েছেন কুশিয়ারা অববাহিকার বাসিন্দারা, তবে সুরমাসহ জেলার অন্যান্য পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল।

এ বিভাগের আরো খবর