বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

দায়িত্ব পালনে সাংবাদিকদের হয়রানিতে যুক্তরাষ্ট্রের আপত্তি রয়েছে: মিলার

  • নিউজবাংলা ডেস্ক   
  • ২৫ জুন, ২০২৪ ২১:০৪

গণমাধ্যম ও সাংবাদিকতা নিয়ে বাংলাদেশ পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের বিবৃতি প্রসঙ্গে প্রশ্নের জবাবে ম্যাথু মিলার বলেন, ‘গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে কার্যকর রাখতে এবং সরকারের স্বচ্ছতার জন্য মুক্ত ও স্বাধীন গণমাধ্যমের ভূমিকাকে আমরা দৃঢ়ভাবে সমর্থন করি।’

পেশাগত দায়িত্ব পালনে সাংবাদিকদের যেকোনো হয়রানি ও ভীতি প্রদর্শনে যুক্তরাষ্ট্রের আপত্তি রয়েছে বলে জানিয়েছেন দেশটির পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথু মিলার।

যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের সোমবারের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে এক সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

ব্রিফিংয়ে গণমাধ্যম ও সাংবাদিকতা নিয়ে বাংলাদেশ পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের (বিপিএসএ) বিবৃতি তুলে ধরে এক সাংবাদিক বলেন, পুলিশের দুর্নীতি নিয়ে প্রতিবেদন করায় সম্প্রতি গণমাধ্যমকে হুমকি দিয়ে একটি বিবৃতি দিয়েছে বিপিএসএ। ক্ষমতাসীনদের ব্যাপক দুর্নীতির তুলনায় সাম্প্রতিক সময়ের প্রতিবেদনগুলো সামান্য বিষয়। নিয়ন্ত্রিত গণমাধ্যমে এসব দুর্নীতির ঘটনা প্রায়ই উপেক্ষিত থাকে। সম্প্রতি একটি শীর্ষস্থানীয় ইংরেজি পত্রিকার সম্পাদক প্রকাশ্যে বলেছেন, তারা দুর্নীতির নানা ঘটনা জানা সত্ত্বেও প্রকাশ করতে পারেন না। আপনি জানেন, সংবাদপত্রের স্বাধীনতার আন্তর্জাতিক সূচক অনুযায়ী ১৮০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১৬৫তম। সংবাদপত্রের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে হুমকি এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য যুক্তরাষ্ট্র কী পদক্ষেপ নেবে?

জবাবে ম্যাথু মিলার বলেন, ‘গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে কার্যকর রাখতে এবং সরকারের স্বচ্ছতার জন্য মুক্ত ও স্বাধীন গণমাধ্যমের ভূমিকাকে আমরা দৃঢ়ভাবে সমর্থন করি। সাংবাদিকদের গুরুত্বপূর্ণ কাজে বাধা দিতে হয়রানি ও ভয় দেখানোর যেকোনো প্রচেষ্টার ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্র আপত্তি জানায়।’

ভারতে সরকারি সফরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সে দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বৈঠক শেষে জারি করা যৌথ বিবৃতিতে অবাধ, উন্মুক্ত, অন্তর্ভুক্তিমূলক, সুরক্ষিত এবং নিয়মভিত্তিক ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের বিষয়ে উভয় দেশের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করা হয়েছে। এই প্রতিশ্রুতি ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে যুক্তরাষ্ট্রের একই স্বার্থের প্রতিফলন কিনা- প্রশ্ন করেন এক সাংবাদিক।

ম্যাথিউ মিলার এই প্রশ্নের জবাবে বলেন, ‘ওই প্রতিশ্রুতিতে কী রয়েছে তা পড়া হয়নি। এমনকি বিবৃতি নিয়ে আমার সহকর্মীদের সঙ্গেও আলোচনাও করা হয়নি। তাই এ বিষয়ে মন্তব্য করা ঠিক হবে না।

‘তবে আমরা ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে শান্তি ও স্থিতিশীলতাকে সমর্থন করি। এটি সেই অঞ্চলে আমাদের স্বার্থ ও সংশ্লিষ্টতার একটি স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য।

এ বিভাগের আরো খবর