বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

জবি শিক্ষার্থী খাদিজাকে দুই মামলা থেকেই অব্যাহতি

  • নিজস্ব প্রতিবেদক   
  • ২৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ২১:৫৭

২০২০ সালের অক্টোবরে খাদিজা ও মেজর (অব.) দেলোয়ার হোসেনের বিরুদ্ধে কলাবাগান ও নিউমার্কেট থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে দুটি মামলা করে পুলিশ। ২০২২ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর খাদিজাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গত বছরের ২০ নভেম্বর জামিন পেয়ে কারাগার থেকে বেরিয়ে আসেন খাদিজা।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থী খাদিজাতুল কুবরাকে নিউমার্কেট থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের (ডিএসএ) আরেক মামলা থেকে অব্যাহতি দিয়েছে আদালত। তবে মামলার অপর আসামি অবসরপ্রাপ্ত মেজর দেলোয়ার হোসেনের বিরুদ্ধে অভিযোগ পুনঃতদন্তের নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

অভিযোগ গঠনের মতো কোনো উপাদান না পাওয়ায় বৃহস্পতিবার এ আদেশ দেয় ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক এ এম জুলফিকার হায়াতের আদালত।

এর আগে ২৮ জানুয়ারি রাজধানীর কলাবাগান থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলা থেকে খাদিজাতুল কুবরাকে অব্যাহতি দেয়া হয়। ১৪ মাস পর গত বছরের নভেম্বরে কাশিমপুর মহিলা কারাগার থেকে মুক্তি পান তিনি।

‘সরকারবিরোধী প্রচারণা ও বাংলাদেশের সুনাম ক্ষুণ্ন করার’ অভিযোগে ২০২০ সালের অক্টোবরে খাদিজা ও অবসরপ্রাপ্ত মেজর দেলোয়ার হোসেনের বিরুদ্ধে কলাবাগান ও নিউমার্কেট থানায় দুটি মামলা করে পুলিশ। ২০২২ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর খাদিজাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

অবশেষে ২০২৩ সালের ২০ নভেম্বর সুপ্রিম কোর্ট থেকে জামিন পেয়ে কারাগার থেকে বেরিয়ে আসেন খাদিজা।

মামলার এজাহারে বলা হয়, খাদিজা ও দেলোয়ার দেশের বৈধ প্রশাসনকে উৎখাত করার জন্য প্রধানমন্ত্রী, বিভিন্ন সরকারি সংস্থা ও ঊর্ধ্বতন রাষ্ট্রীয় কর্মকর্তাদের সম্পর্কে মিথ্যা, বানোয়াট ও মানহানিকর প্রচারণা চালানোর ষড়যন্ত্র করেছেন। বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে শত্রুতা, বিদ্বেষ ও বিভেদ সৃষ্টি করে ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট করতে চান তারা।

২০২০ সালে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলাগুলো করার সময় খাদিজার বয়স ছিল ১৭ বছর। কিন্তু তাকে প্রাপ্তবয়স্ক দেখিয়ে মামলা করা হয় বলে তার আইনজীবী জানিয়েছেন।

এ বিভাগের আরো খবর