বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

বাঁকখালী খাল দখল করে প্রভাবশালী সিন্ডিকেটের মৎস্য ঘের

খালের দু’পাড়ের রাজনৈতিক প্রভাবশালী চক্র এই অপতৎরতায় জড়িত থাকায় বিষয়টি দেখেও না দেখার ভান করছে স্থানীয় প্রশাসন। স্থানীয় ভুক্তভোগীদের পক্ষ থেকে এ নিয়ে অভিযোগ উঠলেও তদবিরে থেমে যায় প্রশাসনের তৎপরতা।

কক্সবাজার সদর উপজেলার পিএমখালী ও ভারুয়াখালী ইউনিয়নকে বিভাজন করেছে যে জলধারা তার নাম ‘বাঁকখালী খাল’। এবার সেই খালে দখলের হাত বাড়িয়েছে একটি সিন্ডিকেট। তারা প্রবহমান খালের চরে বাঁধ দিয়ে তৈরি করছে মাছের ঘের। প্রভাবশালীদের এই অপতৎপরতায় ভাঙন আতংকে পড়েছে খালের দু’পাড়ের মানুষ।

অভিযোগ উঠেছে, পিএমখালী ইউনিয়নের তুতকখালী ৬ ভাইয়ের পাড়ার মহলের জামানের ছেলে শাহাদাতের নেতৃত্বে এস্কাভেটর দিয়ে খালের পলি তুলে বাঁধ তৈরি করা হচ্ছে। তারা অবৈধভাবে রাতে ও দিনে এ কাজ চালিয়ে গেলেও নজর দেয়নি প্রশাসন।

এক্সকাভেটর দিয়ে মাটি কেটে বাঁধ দেয়া হচ্ছে বাঁকখালী খালে। ছবি: নিউজবাংলা

খালের দু’পাড়ের রাজনৈতিক প্রভাবশালী চক্র এই অপতৎরতায় জড়িত থাকায় বিষয়টি দেখেও না দেখার ভান করছে স্থানীয় প্রশাসন। স্থানীয় ভুক্তভোগীদের পক্ষ থেকে এ নিয়ে অভিযোগ উঠলেও তদবিরে থেমে যায় প্রশাসনের তৎপরতা।

ঘের তৈরি করা জায়গার কোনো কাগজ নেই এবং এটি প্রবহমান খালের চর জমি বলে স্বীকার করেন শাহাদাতের ঘেরের দায়িত্বে থাকা মোহাম্মদ সলিম।

তবে শাহাদাতের দাবি, তার কাছে মৎস্য ঘেরের জমির কাগজ রয়েছে। তবে সেই কাগজ তিনি দেখাতে পারেননি।

শাহাদাত বলেন, ‘কয়েকজন মিলে আমরা ঘেরটি তৈরি করছি। আর ঘেরটি পুরনো। আমরা সেটিই নতুন করে বাঁধছি।’

বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চাইলে কক্সবাজার সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সম্রাট খীসা বলেন, ‘বিষয়টি নজরে আসার পর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে এসিল্যান্ডকে নির্দেশ দিয়েছি। তিনি বিষয়টি নিয়ে কাজ করছেন।’

এ বিভাগের আরো খবর