বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

এ কে আজাদের সমর্থকদের ওপর হামলার অভিযোগে গ্রেপ্তার ১

  • প্রতিনিধি, ফরিদপুর   
  • ২৪ ডিসেম্বর, ২০২৩ ১২:২৫

স্বতন্ত্র প্রার্থী এ.কে. আজাদ বলেন, ‘আমার বিভিন্ন নির্বাচনি সেন্টারে লাগাতার হুমকি, ধামকি, হামলা, ভাঙচুর অব্যাহত রয়েছে। নৌকার সমর্থিত কর্মীরাই আমার কর্মীদের মাঠে নামতে দিচ্ছে না। আমার নির্বাচনি আসনের কয়েকটি জায়গায় প্রায় ২০ জন কর্মী সমর্থক কে কুপিয়ে পিটিয়ে আহত করেছে নৌকা সমর্থিত কর্মীরা। লাগাতার আমার কর্মীদের উপরে হামলার বিষয়ে পুলিশ প্রশাসনের কাছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে বারবার অনুরোধ করা হয়েছে।’

ফরিদপুর-৩ সদর আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী এ কে আজাদের সমর্থকদের ওপর হামলার অভিযোগে একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

কোতয়ালী থানা পুলিশ শুক্রবার গভীর রাতে শরীফুল ইসলাম শরীফ নামের ওই ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করে।

থানার নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক পুলিশ কর্মকর্তা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

শরীফের নামে আগে থেকেই থানায় সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের একাধিক মামলা থাকায় ঠিক কোন মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এটি নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

স্থানীয়রা জানান, রাতে পুলিশ একটি বাড়িতে অভিযান চালিয়ে শরীফকে গ্রেপ্তার করে। এ সময় তার আরও দুই সহযোগী পালিয়ে যায়। ওই বাড়ি থেকে পুলিশ দেশীয় কিছু অস্ত্র উদ্ধার করে।

শরীফ ঈশান গোপালপুরের স্থানীয় ইউনিয়ন চেয়ারম্যান শহীদুল ইসলাম মজনুর সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সেকেন্ড-ইন-কমান্ড হিসেবে পরিচিত বলে জানিয়েছে স্থানীয় একটি সূত্র।

এর আগে শুক্রবার রাতে স্বতন্ত্র প্রার্থী এ কে আজাদের সমর্থকদের ওপর চেয়ারম্যান শহীদুল ইসলাম মজনুর নেতৃত্বে হামলার অভিযোগ ওঠে। হামলায় গুরুতর আহত পাঁচজন স্থানীয় হাসপাতালে চিকিৎসা নেন।

মাজেদ শেখ নামে একজন এ ঘটনায় কোতয়ালী থানায় ৭ জনের নাম উল্লেখ করে সাধারণ ডায়েরি করেন।

হামলার বিষয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী এ কে আজাদের নির্বাচনী কমিটির যুগ্ম আহবায়ক আলমগীর হোসেন বলেন, ‘ঈশান গোপালপুরে স্বতন্ত্র প্রার্থী ঈগল মার্কার ভোট চাইতে সন্ধ্যায় আমরা প্রচার চালাচ্ছিলাম। এ সময় ইউপি চেয়ারম্যান শহীদুল ইসলামের নেতৃত্বে আমাদের ওপর হামলা চালানো হয় এবং হুমকি দেয়া হয়।’

স্বতন্ত্র প্রার্থী এ কে আজাদ বলেন, ‘আমার বিভিন্ন নির্বাচনি সেন্টারে লাগাতার হুমকি, ধামকি, হামলা, ভাঙচুর অব্যাহত রয়েছে। নৌকার সমর্থিত কর্মীরাই আমার কর্মীদের মাঠে নামতে দিচ্ছে না। আমার নির্বাচনি আসনের কয়েকটি জায়গায় প্রায় ২০ জন কর্মী সমর্থক কে কুপিয়ে পিটিয়ে আহত করেছে নৌকা সমর্থিত কর্মীরা। লাগাতার আমার কর্মীদের উপরে হামলার বিষয়ে পুলিশ প্রশাসনের কাছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে বারবার অনুরোধ করা হয়েছে।’

কোতয়ালী থানার পরিদর্শক গাফফার বলেন, ‘ঈশান গোপালপুরে শুক্রবার রাতের হামলার ঘটনায় মামলার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।’

এ বিভাগের আরো খবর