বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

ভোট দিয়ে নির্বাচন বর্জনকারীদের মুখে কালি দেবে জনগণ: তথ্যমন্ত্রী

  • প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম   
  • ১৯ ডিসেম্বর, ২০২৩ ১৭:১১

ড. হাছান মাহমুদ বলেন, “আমরা যখন স্বাধীনতা অর্জন করেছিলাম, তখন পাকিস্তানিদের অনেকে পরাজয়ের পর নিজেদের আত্মতুষ্টির জন্য বলেছিল, ‘কালো-বেঁটে মানুষ, বোকা বাঙালিরা আমাদের থেকে ভাগ হয়ে গেছে ভালোই হয়েছে।’ কিন্তু আজকে পাকিস্তানে আলোচনা হয়, তাদেরকে যেন বাংলাদেশ বানিয়ে দেয়া হয়।”

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘বাংলাদেশের মানুষের মাঝে নির্বাচন নিয়ে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা দিয়েছে। আগামী ৭ তারিখে উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট দিয়ে নির্বাচন বর্জনকারীদের মুখে কালিমা লেপন করবে এ দেশের জনগণ।’

কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে মঙ্গলবার দুপুরে চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলার লিচুবাগান বাসস্ট্যান্ডে আওয়ামী লীগ আয়োজিত বিজয় র‌্যালির আগে পথসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তথ্যমন্ত্রী।

ড. হাছান মাহমুদ বলেন, “আমরা যখন স্বাধীনতা অর্জন করেছিলাম, তখন পাকিস্তানিদের অনেকে পরাজয়ের পর নিজেদের আত্মতুষ্টির জন্য বলেছিল, ‘কালো-বেঁটে মানুষ, বোকা বাঙালিরা আমাদের থেকে ভাগ হয়ে গেছে ভালোই হয়েছে।’ কিন্তু আজকে পাকিস্তানে আলোচনা হয়, তাদেরকে যেন বাংলাদেশ বানিয়ে দেয়া হয়।

“এখন পাকিস্তান বাংলাদেশ হতে চায়। অথচ আমরা তাদের সঙ্গে যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছি। এখানেই হচ্ছে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দেশ রচনার এবং তার সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনার দেশ পরিচালনার সার্থকতা।”

তিনি বলেন, ‘আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামে এ রাঙ্গুনিয়ার অনেক মানুষ জীবন দিয়েছে। অনেককে কর্ণফুলী নদীর তীরে দাঁড় করিয়ে গুলি করে নদীতে ভাসিয়ে দেয়া হয়েছে। চন্দ্রঘোনায় পাকিস্তানিদের ক্যাম্প থেকে বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে নির্যাতন চালানো হতো।’

বিজয় র‍্যালিতে অংশ নেয়া মানুষের উদ্দেশে নিজের নির্বাচনি এলাকা রাঙ্গুনিয়া উপজেলা ও বোয়ালখালী অংশের উন্নয়নের নানা চিত্র তুলে ধরে ড. হাছান বলেন, ‘জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সমগ্র বাংলাদেশ আজকে বদলে গেছে। এই রাঙ্গুনিয়ার চিত্র আপনারা একটু মনে করে দেখুন, ১৫ বছর আগে উত্তর রাঙ্গুনিয়ার শেষ প্রান্ত থেকে দক্ষিণ রাঙ্গুনিয়ার শেষ প্রান্তে যেতে সকালে শুরু করলে বিকেল গড়িয়ে যেত, আর বর্তমানে রাঙ্গুনিয়ার এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে সর্বোচ্চ এক ঘণ্টায় পৌঁছানো যায়।’

তিনি বলেন, ‘আপনাদের কাছে একটা অনুরোধ জানাব, এই রাঙ্গুনিয়া ও বোয়ালখালী অংশে যে পরিমাণ উন্নয়ন হয়েছে, এগুলো আপনারা মাথায় রাখবেন। ভুলে যাবেন না।’

এ বিভাগের আরো খবর