বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

বিএনপি পুরনো চেহারায় ফিরে গেছে: ওবায়দুল কাদের

  • নিজস্ব প্রতিবেদক   
  • ২৮ অক্টোবর, ২০২৩ ১৯:৩৮

বিএনপিকে উদ্দেশ করে তিনি আরও বলেন, ‘অলিগলি দিয়ে পালাইলেন। পশ্চিমারা নাকি উৎসাহ দিচ্ছেন। কাল থেকে কাউকে আর পাবেন না। দুর্বলের সঙ্গে কেউ থাকে না। আমরা মাঠে থাকবো। শেখ হাসিনার কর্মীরা মাঠে ছিল, আছে, থাকবে। সতর্ক পাহাড়ায় থাকবেন। যেখানেই থাকবেন, সতর্ক থাকবেন।’

বিএনপিকে সন্ত্রাসী দল আখ্যা দিয়ে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘বিএনপি নোংরা দল, খুনি দল। পুরনো চেহারা আজকে জাতির সামনে তারা তুলে ধরেছে। এদের বিরুদ্ধে খেলা হবে। এদের অপরাধের বিচার হবে।’

রাজধানীর বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে শনিবার ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগ আয়োজিত শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘সন্ত্রাসীদের সঙ্গে খেলার মতো খেলতে হবে। এদেরকে শিক্ষা দিয়ে দিতে হবে। এদের স্বভাব আয়নার মতো পরিষ্কার। এদেরকে আর ক্ষমা করা যায় না। এদের বাড়াবাড়ির জবাব আমরা দেবো। এদেরকে কোনো ছাড় নাই।

‘আমি ঘোষণা দিচ্ছি, এদের এই নৈরাজ্যের হরতাল কেউ মানবে না। এই অস্ত্র ভোতা হয়ে গেছে। এই ভোতা অস্ত্রে কাজ হবে না। আমরা আগামীকাল মহানগর, থানা, জেলা, উপজেলা- সারা বাংলাদেশে শান্তি সমাবেশ করব।’

তিনি বলেন, ‘খেলা হবে? খেলা হবে? প্রস্তুত; বিএনপি কোথায়? কোথায় গেছে? তাদের মহাযাত্রা এখন মরণযাত্রা, মহাপতনযাত্রা। বিএনপির সমাবেশ যখন লন্ডভন্ড, তখন গুলিস্তানের সমাবেশে বক্তব্য চলছে। সেমি ফাইনালে আমরা গেছি। তারপরে ফাইনাল হবে নির্বাচনে।’

বিএনপিকে ইঙ্গিত করে ওবায়দুক কাদের বলেন, ‘জবাব দিতে হবে, প্রধান বিচারপতির বাড়িতে কারা হামলা করেছে? পুলিশের গায়ে যারা হাত তুলেছে, তাদের বিরুদ্ধে খেলা হবে৷ তাদের ছাড় দেয়া হবে না।’

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আমরা সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে, বিশৃঙ্খলার বিরুদ্ধে। আজকের অস্ত্রবাজি, আগুন সন্ত্রাস; বাংলার মাটিতে অবশ্যই এর বিচার হবে। আমরা শান্তি চাই, নির্বাচনে, নির্বাচনের পরেও শান্তি চাই।’

বিএনপিকে উদ্দেশ করে তিনি আরও বলেন, ‘অলিগলি দিয়ে পালাইলেন। পশ্চিমারা নাকি উৎসাহ দিচ্ছেন। কাল থেকে কাউকে আর পাবেন না। দুর্বলের সঙ্গে কেউ থাকে না। আমরা মাঠে থাকবো। শেখ হাসিনার কর্মীরা মাঠে ছিল, আছে, থাকবে। সতর্ক পাহাড়ায় থাকবেন। যেখানেই থাকবেন, সতর্ক থাকবেন।’

সড়ক ও সেতুমন্ত্রী বলেন, ‘চট্টগ্রামে কর্ণফুলী টানেল আমাদের নেত্রী উদ্বোধন করেছেন। দক্ষিণ এশিয়ার একমাত্র টানেল নদীর তলদেশে। তিনি রাজধানীর সংঘর্ষের সময় চট্টগ্রাম ছিলেন। তিনি দুপুরে খাননি।’

প্রধানমন্ত্রীর বরাত দিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘নেত্রী বলেছেন, দেখি ওরা কি করে।’

ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফীর সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ড. আব্দুর রাজ্জাক, জাহাঙ্গীর কবির নানক, আব্দুর রহমান, মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, কামরুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, বন ও পরিবেশ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেনসহ কেন্দ্রীয় নেতারা।

এ বিভাগের আরো খবর