বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

চিত্রাংকন শিশুদের প্রতিভা ও মননশীলতা বিকশিত করে: তাজুল

  • নিজস্ব প্রতিবেদক   
  • ৬ অক্টোবর, ২০২৩ ১২:২৫

পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা চাই আমাদের শিশুদের মনে সৃজনশীলতা জন্ম নেক, তাহলে দেশ থেকে দুর্নীতি ও অনিয়ম দূর হয়ে সুন্দর সমাজ গড়ে উঠবে।’

চিত্রাংকনের মাধ্যমে শিশুদের যেমন প্রতিভার বিকাশ ঘটে, তেমন তাদের মননশীলতাও বিকশিত হয়। সেই বিকশিত মন দিয়েই তারা একদিন বাংলাদেশকে উন্নত রাষ্ট্র গড়ার প্রত্যয়ে এগিয়ে যাবে বলে মন্তব্য করেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম।

রাজধানীর গুলিস্থানে অবস্থিত শেখ রাসেল রোলার স্কেটিং কমপ্লেক্সে শুক্রবার সকালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ পুত্র শেখ রাসেলের শুভ জন্মদিন ও শেখ রাসেল দিবস উপলক্ষে চিত্রাংকন প্রতিযোগিতা উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

ছবি: নিউজবাংলা

মন্ত্রী বলেন বলেন, ‘শিশু বয়সেই শেখ রাসেলের মধ্যে নেতৃত্ব দানের প্রতিভা লক্ষ্য করা গেছে। আজ যে শিশুরা চিত্রাংকন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করছে, তারাও একদিন এ দেশকে নেতৃত্ব দেবে।’

তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। আমরা সেই যাত্রা পথেই চলছি। সে জন্যই প্রধানমন্ত্রী ২১০০ সাল পর্যন্ত ডেল্টা প্লান দিয়েছেন। এ ডেল্টা প্ল্যান করা হয়েছে নেদারল্যান্ডের সহযোগিতায়। নেদারল্যান্ডস হলো একটা বদ্বীপ, বাংলাদেশ একটা বদ্বীপ।’

‘নেদারল্যান্ডসের মতো করেই আমাদের প্রাকৃতিক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা করব আমরা। ২১০০ সালে ডেল্টা প্ল্যান বাস্তবায়নের একটা সময় আমরা কিন্তু বেঁচে থাকব না। আজকে যারা চিত্রাংকন প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছে, এ সব শিশু-কিশোররাই তখন দেশকে নেতৃত্ব দেবে।’

তাজুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা চাই আমাদের শিশুদের মনে সৃজনশীলতা জন্ম নেক, তাহলে দেশ থেকে দুর্নীতি ও অনিয়ম দূর হয়ে সুন্দর সমাজ গড়ে উঠবে।’

অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন শেখ রাসেল জাতীয় শিশু কিশোর পরিষদের মহাসচিব কে এম শহিদউল্যা।

তিনি তার বক্তব্যে বলেন, ‘শিশুদের মনের সৃজনশীলতা বিকাশে চিত্রাংকন খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। আজকে যে চিত্রাংকন প্রতিযোগিতা আমরা করছি, আমি আশা করব অন্যরাও সারাদেশে এরকম প্রতিযোগিতা পরিচালনা করে শিশুদের মনে সৃজনশীলতা তৈরিতে এগিয়ে আসবেন।’

অনুষ্ঠানে রাজধানীর বিভিন্ন স্কুলের প্রায় পাঁচ শ শিক্ষার্থী চিত্রাংকন প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়।

এ বিভাগের আরো খবর