বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

তলবে দুদকে গেলেন ড. ইউনূস

  • নিজস্ব প্রতিবেদক   
  • ৫ অক্টোবর, ২০২৩ ১০:৪১

গত ২৭ সেপ্টেম্বর দুদকের উপপরিচালক গুলশান আনোয়ার স্বাক্ষরিত চিঠিতে ড. ইউনূসকে বৃহস্পতিবার দুদক কার্যালয়ে তলব করা হয়।

অর্থপাচারের অভিযোগের বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) তলবের পরিপ্রেক্ষিতে সংস্থাটিতে গেছেন শান্তিতে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

গত ২৭ সেপ্টেম্বর দুদকের উপপরিচালক গুলশান আনোয়ার স্বাক্ষরিত চিঠিতে ড. ইউনূসসহ ১৩ জনকে বৃহস্পতিবার দুদক কার্যালয়ে তলব করা হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আজ সকাল সাড়ে ৯টার পর রাজধানীর সেগুনবাগিচায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে হাজির হন ড. ইউনূস।

দুদকে ঢোকার সময় ড. ইউনূসের আইনজীবী ব্যারিস্টার আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘তিনি (ইউনূস) আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই তিনি এই চিঠি পেয়ে গত ১ তারিখে জাতিসংঘ থেকে দেশে এসেছেন দুদকে হাজির হতে।’

ওই সময় ড. ইউনূস সাংবাদিকদের সঙ্গে কোনো কথা বলেননি।

কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর ২০২২ সালের ২৩ জুলাই ড. ইউনূসের নামে শ্রমিকদের টাকা আত্মসাতের অভিযোগ তদন্তের জন্য দুদকে চিঠি দেয়।

১৯৯৬ সাল থেকে গ্রামীণ টেলিকমের বেশির ভাগ লেনদেনই সন্দেহজনক বলে ওই চিঠিতে উল্লেখ করা হয়। কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর আইএলওতে দেয়া শ্রমিকদের অর্থপাচারের অভিযোগেরও তদন্ত চায় চিঠিতে।

ন্যায্য পাওনা থেকে বঞ্চিত করার অভিযোগ এনে গ্রামীণ টেলিকম ও এর প্রতিষ্ঠাতা ড. মুহম্মদ ইউনূসের নামে ১১০টি মামলা করেন শ্রমিকরা। সম্প্রতি ১৭৬ জন শ্রমিকের পাওনা ৪৭৬ কোটি টাকা পরিশোধ করলে ইউনূসের নামে করা মামলা প্রত্যাহারের আবেদন করেন শ্রমিকরা। এরপর মামলার রফাদফার প্রক্রিয়া নিয়ে প্রশ্ন ওঠে।

গত ১৪ জুলাই ইউনূসের নামে দুদকে দুর্নীতি অনুসন্ধানের আবেদন করে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর। ২০১০ সাল থেকে ২০২১-২২ অর্থবছর পর্যন্ত গ্রামীণ টেলিকম কোম্পানির শ্রমিক-কর্মচারীদের মধ্যে নিট মুনাফার ৫ শতাংশ লভ্যাংশ বণ্টনে অনিয়ম হয়েছে বলে আবেদনে উল্লেখ করা হয়।

এতে আরও বলা হয়, গ্রামীণ টেলিকমের সহযোগী প্রতিষ্ঠানগুলোতে এখন পর্যন্ত প্রায় ২ হাজার ৯৭৭ কোটি টাকা সন্দেহজনক লেনদেন হয়েছে।

অভিযোগে আরও বলা হয়, শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনে ৪৫ কোটি ৫২ লাখ টাকা দেয়ার কথা থাকলেও তা দেয়নি গ্রামীণ টেলিকম।

এ বিভাগের আরো খবর