বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

আর কত ভাঙলে হবে স্থায়ী বাঁধ?

  •    
  • ১৬ আগস্ট, ২০২৩ ২২:৩২

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, ‘গত কয়েক বছরে মেঘনা নদীর অব্যাহত ভাঙনে ফসলি জমি, বসতবাড়ি, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, মসজিদ, পুলিশ ফাঁড়িসহ বহু স্থাপনা নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। এলাকার প্রত্যেকটি পরিবার ৬-৭ বার করে নদী ভাঙনের শিকার। সহায়-সম্পত্তি হারিয়ে অনেকে এখন ছিন্নমূল।’

চাঁদপুরের হাইমচর উপজেলার নীলকমল ইউনিয়নের অধিকাংশ এলাকায় মেঘনার ভয়াবহ ভাঙন প্রতিরোধে স্থায়ী বাঁধের দাবিতে মানববন্ধন করেছে সর্বস্তরের জনগণ।

বুধবার দুপুরে ইউনিয়নের ঈশানবালা লঞ্চঘাটে ভাঙনের শিকার নারী-পুরুষ, শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার লোকজন মানববন্ধন কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেন।

ভাঙনের শিকার এলাকাবাসীর পক্ষে বক্তব্য রাখেন ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান সাউদ আল নাছের, ৩ নম্বর ওয়ার্ড ইউপি সদস্য খলিল মাতাব্বর, শিক্ষক নুরুজ্জামান শিকদার, স্থানীয় ব্যবসায়ী আবুল কালাম বেপারী, আব্দুল জাব্বার উকিল, বাচ্চু পেদা, আল-আমিন হাওলাদার ও শাহিদা বেগম।

বক্তারা বলেন, ‘গত কয়েক বছরে মেঘনা নদীর অব্যাহত ভাঙনে ফসলি জমি, বসতবাড়ি, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, মসজিদ, পুলিশ ফাঁড়িসহ বহু স্থাপনা নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। এলাকার প্রত্যেকটি পরিবার ৬-৭ বার করে নদী ভাঙনের শিকার। সহায়-সম্পত্তি হারিয়ে অনেকে এখন ছিন্নমূল।

‘সম্প্রতি আবার নদী ভাঙন তীব্র হয়েছে। আর কত নদী ভাঙলে স্থায়ী বাঁধ হবে?’

অস্থায়ী কোনো কাজ না করে ভাঙন প্রতিরোধে স্থায়ী বাঁধের দাবি জানান ভাঙন কবলিত এলাকার মানুষ।

নীলকমল ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান সাউদ আল নাসের তার বক্তব্যে বলেন, ‘ইউনিয়নের চারটি ওয়ার্ডের অধিকাংশ এলাকা কয়েক বছরের ভাঙনে ইতোমধ্যে নদীগর্ভে। চলতি বর্ষা মৌসুমে বহু স্থাপনা ভেঙে গেছে।

‘ভাঙন প্রতিরোধে সরকার দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে উপজেলার মানচিত্র থেকে এই ইউনিয়ন হারিয়ে যাবার আশঙ্কা রয়েছে। জনগণের দাবি হিসেবে সরকারের কাছে ভাঙন প্রতিরোধে স্থায়ী বাঁধের দাবি জানাচ্ছি।’

এ বিভাগের আরো খবর