বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

বিরোধীদের জেলে পাঠিয়ে সরকার আন্দোলন দমাতে চায়: ফখরুল

  • নিজস্ব প্রতিবেদক   
  • ৩০ মে, ২০২৩ ১৮:২৮

বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনেই হবে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন। রাজপথের আন্দোলনে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মাধ্যমে সুষ্ঠু নির্বাচন দিয়ে দেশের মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার রক্ষা করতে হবে।’

বিএনপি নেতাকর্মীদের কারাগারে পাঠিয়ে সরকার আন্দোলন দমন করতে চায় বলে অভিযোগ করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, জনগণকে গণতান্ত্রিক অধিকার থেকে দূরে রাখতে, নির্বাচন থেকে দূরে রাখতে মামলা-হামলার পথ বেছে নিয়েছে সরকার।

দুর্নীতির মামলায় ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু ও আমানউল্লাহ আমানের কারাদণ্ডের রায় ঘোষণার পর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় তিনি এসব কথা বলেন।

বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের ৪২তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে মঙ্গলবার শেরেবাংলা নগরে দলীয় নেতাকর্মীদের নিয়ে জিয়াউর রহমানের সমাধিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান মির্জা ফখরুল। সেখানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এটা ফরমায়েসী রায়। আর এই রায় থেকে বোঝা যায় রাষ্ট্রযন্ত্র সম্পূর্ণভাবে আওয়ামী লীগের দখলে। আমরা এর তীব্র নিন্দা প্রতিবাদ জানাচ্ছি।’

তিনি বলেন, ‘বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের কারাগারে পাঠিয়ে আন্দোলন দমন করতে চায় সরকার। সেটি কোনোভাবেই সম্ভব নয়। জনগণ রাজপথে তাদের অধিকার আদায় করবে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনেই হবে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন। রাজপথের আন্দোলনে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মাধ্যমে সুষ্ঠু নির্বাচন দিয়ে দেশের মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার রক্ষা করতে হবে।’

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, নজরুল ইসলাম খান, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আব্দুস সালাম, উত্তরের আহ্বায়ক আমানউল্লাহ আমান, ভাইস চেয়ারম্যান এ জেড এম জাহিদ হোসেন, শাজাহান ওমর, গাজীপুর জেলা বিএনপির নেতা ফজলুল হক মিলনসহ দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে মঙ্গলবার দুপুরে আমানউল্লাহ আমান ও তার স্ত্রী সাবেরা আমান এবং ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকুর বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় বিচারিক (নিম্ন) আদালতের দেয়া সাজা বহাল রেখে রায় দেয় উচ্চ আদালত।

রায় হাতে পাওয়ার দুই সপ্তাহের মধ্যে তাদের বিচারিক (নিম্ন) আদালতে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। তবে, এর মধ্যে রায়ের সার্টিফায়েড কপি হাতে পেলে আপিল আবেদন করার সুযোগ রয়েছে তাদের।

এ বিভাগের আরো খবর