বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

বিএনপির অবস্থা কোলাব্যাঙের মতো: তথ্যমন্ত্রী

  • নিউজবাংলা ডেস্ক   
  • ২৩ এপ্রিল, ২০২৩ ২০:২০

হাছান মাহমুদ বলেন, ‘বিএনপি দেখতে পাচ্ছে বিদেশিদের দ্বারে দ্বারে ধরনা দিয়ে, হাত-পা মালিশ করে কোনো লাভ হয় নাই। বিএনপি যাদের ওপর ভরসা করেছিল, তারাও দেখতে পাচ্ছে বিএনপির ওপর কোনো ভরসা নাই।’

বিএনপি হতাশ হয়ে কোলাব্যাঙের মতো আওয়াজ তুলছে বলে মন্তব্য করেছেন তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।

চট্টগ্রাম নগরীর দেওয়ানজী পুকুর লেনের বাসভবনে রোববার বিকেলে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়কালে সাংবাদিকদের কাছে এ মন্তব্য করেন তিনি।

হাছান মাহমুদ বলেন, ‘বিএনপি দেখতে পাচ্ছে বিদেশিদের দ্বারে দ্বারে ধরনা দিয়ে, হাত-পা মালিশ করে কোনো লাভ হয় নাই। বিএনপি যাদের ওপর ভরসা করেছিল, তারাও দেখতে পাচ্ছে বিএনপির ওপর কোনো ভরসা নাই।

‘এই পরিস্থিতিতে বিএনপি এখন হতাশাগ্রস্ত হয়ে কোলাব্যাঙের মতো আওয়াজ তুলছে মাত্র। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল সাহেবদের বড় একটা গলা আছে; অন্য কোনো কিছু নেই। ব্যাঙ প্রাণী ছোট, কিন্তু আওয়াজটা খুব বড়। যখন বর্ষাকালে চারদিক ডুবে যায়, তখন ব্যাঙ প্রচণ্ড আওয়াজ করে। আসলে বিএনপির অবস্থাও তেমনই হয়েছে।’

শুভেচ্ছা বিনিময়কালে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকের কাছে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের একটি বক্তব্যের বিষয়ে জানতে চান এক সাংবাদিক। ফখরুল বলেছিলেন, গণমাধ্যমকে ব্যবহার করে দেশে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে।

এর জবাবে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘মির্জা ফখরুল সাহেবের বক্তব্য মিডিয়ার ওপর আক্রমণ। আমি মনে করি এই আক্রমণ সমীচীন নয়। ফখরুল সাহেব প্রচণ্ড হতাশা থেকে এই কথাগুলো বলেছেন। আজকে বাংলাদেশে যেভাবে স্বস্তির ঈদযাত্রা হয়েছে, মানুষ যেভাবে স্বস্তিতে ঈদ উদযাপন করেছে, বিশ্বমন্দা পরিস্থিতির মধ্যে এটি সত্যিই উদাহরণ। একটু যা অস্বস্তি ছিল গরমের কারণে, তাতে বিএনপি নেতাদের মাথা খারাপ হয়েছে কি না, আমি জানি না।'

তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে গণমাধ্যমের গাণিতিক বৃদ্ধি ঘটেছে জননেত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে। আমরা ২০০৯ সালে সরকার গঠনের সময় বাংলাদেশে সাড়ে চার শ দৈনিক পত্রিকা ছিল। এখন ১ হাজার ২৬০টির বেশি। ১৯৯৬ সালে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পাওয়ার পর বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলের যাত্রাটাও শেখ হাসিনার হাত ধরেই হয়েছে।

‘২০০৯ সালে টেলিভিশন চ্যানেল ছিল ১০টি। এখন ৪৭টির লাইসেন্স দেয়া হয়েছে। তন্মধ্যে ৩৬টি সম্প্রচারে আছে। লাইসেন্সপ্রাপ্ত বাকি অনেকেই খুব সহসা সম্প্রচারে আসবে। এতগুলো টেলিভিশন চ্যানেল হওয়াতে সাংবাদিকতা থেকে পাস করা আমাদের ছেলেমেয়েদের চাকুরির একটা বড় ক্ষেত্র তৈরি হয়েছে।’

এ বিভাগের আরো খবর