বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১৯ জনের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ কেন নয়: হাইকোর্ট

  • নিজস্ব প্রতিবেদক   
  • ৫ এপ্রিল, ২০২৩ ১৯:৫০

একইসঙ্গে সড়কে চলাচল করা মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কেন নির্দেশ দেয়া হবে না, গাড়ির ফিটনেস, লাইসেন্স ও চালকের লাইসেন্স নিয়ে চলাচল নিশ্চিত করতে কেন নির্দেশ দেয়া হবে না রুলে তাও জানতে চাওয়া হয়েছে।

মাদারীপুরের শিবচর উপজেলায় ঢাকাগামী ইমাদ পরিবহনের যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে নিহত ১৯ জনের পরিবারকে কেন পর্যাপ্ত ক্ষতিপূরণ দেয়ার নির্দেশ দেয়া হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছে হাইকোর্ট।

একইসঙ্গে সড়কে চলাচল করা মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কেন নির্দেশ দেয়া হবে না, গাড়ির ফিটনেস, লাইসেন্স ও চালকের লাইসেন্স নিয়ে চলাচল নিশ্চিত করতে কেন নির্দেশ দেয়া হবে না রুলে তাও জানতে চাওয়া হয়েছে।

জনস্বার্থে করা এক রিটের শুনানি নিয়ে বুধবার বিচারপতি কেএম কামরুল কাদের ও বিচারপতি খিজির হায়াতের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেয়। বাস দুর্ঘটনায় নিহতের পরিবারের জন্য ক্ষতিপূরণ চেয়ে হাইকোর্টে রিট করে হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড পিস ফর বাংলাদেশ।

রিটকারির সংগঠনটির পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মনজিল মোরসেদ। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ বাশার।

পরে আইনজীবী মনজিল মোরসেদ বলেন, মাদারীপুরের শিবচরে বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১৯ জনের পরিবারকে কেন পর্যাপ্ত ক্ষতিপূরণ দেয়া হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছে আদালত।

সড়ক ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব, স্বরাষ্ট্র সচিব, অর্থ সচিব, স্বাস্থ্য সচিব, মাদারীপুরের জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার, বিআরটিএ চেয়ারম্যান, ইমাদ পরিবহনের এমডি হাবিবুর রহমানসহ ১১ জনকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।

গত ১৯ মার্চ শিবচরের কুতুবপুর এলাকায় ঢাকাগামী যাত্রীবাহী ওই বাস খাদে পড়ে ১৯ জন নিহত হন। আহত হন অনেকে।

রিট আবেদন থেকে জানা যায়, বাসটি ভোর সাড়ে চারটার দিকে খুলনা থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দেয়। এরপর পদ্মা সেতুর আগে শিবচরের কুতুবপুর এলাকায় এক্সপ্রেসওয়েতে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রেলিং ভেঙে নিচে খাদে পড়ে যায়।

এতে বাসটির সামনের অংশ একেবারে দুমড়েমুচড়ে যায়। ঘটনাস্থলেই মারা যান বাসের ১৪ যাত্রী। শিবচর হাসপাতালে নেওয়ার পর মারা যায় আরও ৩ জন। এ ছাড়া ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেওয়ার পর মারা যান আরও ২ জন। সব মিলিয়ে মোট ১৯ জন মারা যান।

এ বিভাগের আরো খবর