বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

নাইকো মামলায় খালেদার অভিযোগ শুনানি ১৩ ডিসেম্বর

  •    
  • ৮ নভেম্বর, ২০২২ ১৫:০১

কেরানীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগারের ২ নম্বর ভবনে স্থাপিত ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৯-এর বিচারক শেখ হাফিজুর রহমানের আদালতে খালেদা জিয়ার পক্ষে সাবেক অ‌্যাটর্নি জেনারেল এ জে মোহাম্মদ আলী অভিযোগ গঠন শুনানি করেন। তবে এদিন তা শেষ না হওয়ায় অবশিষ্ট অভিযোগ গঠন শুনানির জন্য নতুন এই তারিখ দেন বিচারক।

নাইকো দুর্নীতি মামলায় বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে অবশিষ্ট অভিযোগ গঠন শুনানির জন্য আগামী ১৩ ডিসেম্বর দিন ঠিক করেছে আদালত।

মঙ্গলবার কেরানীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগারের ২ নম্বর ভবনে স্থাপিত ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৯-এর বিচারক শেখ হাফিজুর রহমানের আদালতে খালেদা জিয়ার পক্ষে সাবেক অ‌্যাটর্নি জেনারেল এ জে মোহাম্মদ আলী অভিযোগ গঠন শুনানি করেন। তবে এদিন তা শেষ না হওয়ায় অবশিষ্ট অভিযোগ গঠন শুনানির জন্য নতুন এই তারিখ দেন বিচারক।

খালেদা জিয়া অসুস্থ থাকায় এদিন আদালতে হাজির হতে পারেননি। তার পক্ষে আদালতে হাজিরা দেন সৈয়দ জয়নুল আবেদীন মেজবাহ।

২০০৭ সালের ৯ ডিসেম্বর রাজধানীর তেজগাঁও থানায় কানাডার কোম্পানি নাইকোর সঙ্গে অস্বচ্ছ চুক্তির মাধ্যমে রাষ্ট্রের বিপুল আর্থিক ক্ষতিসাধন ও দুর্নীতির অভিযোগে খালেদা জিয়াসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

তদন্তের পর ২০০৮ সালের ৫ মে খালেদা জিয়াসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয় দুদক।

মামলার অন্য আসামিদের মধ্যে রয়েছেন তৎকালীন মুখ্য সচিব কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব খন্দকার শহীদুল ইসলাম, সাবেক সিনিয়র সহকারী সচিব সিএম ইউসুফ হোসাইন, বাপেক্সের সাবেক মহাব্যবস্থাপক মীর ময়নুল হক, বাপেক্সের সাবেক সচিব শফিউর রহমান, ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুন, বাগেরহাটের সাবেক সংসদ সদস্য এম এ এইচ সেলিম, নাইকোর দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট কাশেম শরীফ।

এর মধ্যে সাবেক আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ ও সাবেক জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী এ কে এম মোশাররফ হোসেন মারা যাওয়ায় তাদের অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়।

দুদকের করা অন্য দুই মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত খালেদা জিয়াকে ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি থেকে পুরান ঢাকার নাজিমুদ্দিন রোডের পুরোনো কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দি রাখা হয়।

ওই কারাগার থেকে পরে চিকিৎসার জন্য বিএনপির চেয়াারপারসনকে হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায়ই সরকারের নির্বাহী আদেশে মুক্তি পেয়ে তিনি গুলশানের বাসায় যান।

এ বিভাগের আরো খবর