বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

দুর্যোগ প্রশমন না হওয়া পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী ঘুমান না: প্রতিমন্ত্রী

  •    
  • ১১ অক্টোবর, ২০২২ ১৫:৪১

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের প্রধানমন্ত্রী সব রকম দুর্যোগে সবসময় সজাগ থাকেন। যেকোনো দুর্যোগ-দুর্ঘটনা ঘটলে যতক্ষণ পর্যন্ত সেটা প্রশমিত না হয়, তিনি ঘুমান না, আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখেন; সারাক্ষণ টেলিফোনে নির্দেশ দিয়ে থাকেন, পরামর্শ দিয়ে থাকেন, সাহস দেন।’

কোনো দুর্যোগ প্রশমন না হওয়া পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘুমান না বলে জানিয়েছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান।

আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস উপলক্ষে মঙ্গলবার রাজধানীর সদরঘাট নৌ টার্মিনালে ‘ভূমিকম্প ও অগ্নিকাণ্ডে সচেতনতা বৃদ্ধির মহড়া’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের প্রধানমন্ত্রী সব রকম দুর্যোগে সবসময় সজাগ থাকেন। যেকোনো দুর্যোগ-দুর্ঘটনা ঘটলে যতক্ষণ পর্যন্ত সেটা প্রশমিত না হয়, তিনি ঘুমান না, আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখেন; সারাক্ষণ টেলিফোনে নির্দেশ দিয়ে থাকেন, পরামর্শ দিয়ে থাকেন, সাহস দেন।’

সিলেটের সাম্প্রতিক বন্যার কথা উল্লেখ করে ডা. এনামুর বলেন, ‘গত সিলেটের বন্যায় যদি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দ্রুত পদক্ষেপ না নিতেন, লক্ষ লক্ষ মানুষ পানির নিচে ডুবে মারা যেত। আমাদের নির্দেশ দিয়েছেন, সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, বিমান বাহিনী, কোস্ট গার্ড, পুলিশ, বর্ডার গার্ড, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স, আনসার ব্যাটালিয়ন, সবার যা বোট আছে, তা-ই নিয়ে অনুসন্ধান ও উদ্ধারকাজ চালিয়ে যেতে।

‘সেনাবাহিনীর ছয়টি হেলিকপ্টার সিলেট-সুনামগঞ্জে অনুসন্ধান চালিয়েছে এবং সেনাবাহিনী, কোস্ট গার্ড, নৌবাহিনী, ফায়ার সার্ভিস, বর্ডার গার্ডের বোট একযোগে কাজ করছে, যার জন্য এক দিনে ৯ লক্ষ ৫০ হাজার লোককে উদ্ধার করে আশ্রয়কেন্দ্রে নিতে পেরেছি। প্রধানমন্ত্রী সজাগ না থাকলে হয়তো এই মানুষগুলো পানিতে ডুবে মারা যেত। যে দেশের প্রধানমন্ত্রী জেগে থাকেন, দুর্যোগে ঘুমান না, সে দেশের মানুষের হতাশ হওয়ার কিছু নেই। আপনাদের পাশে প্রধানমন্ত্রী সবসময় জেগে মঙ্গলের জন্য কাজ করেন।’

ওই সময় ফায়ার সার্ভিস সদস্যদের সাহসিকতার প্রশংসা করে মন্ত্রী বলেন, ‘দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বের রোল মডেল। এর সব কৃতিত্ব আমাদের ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের সদস্যদের। চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে ১৩ জন সদস্য, গুলশানে একজন সদস্য জীবন হারিয়েছেন। তাদের জীবন হারিয়েছেন।

‘তাদের সাহস, সক্ষমতা, জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করার জন্য আজ বাংলাদেশ রোল মডেল হতে পেরেছে।’

এ বিভাগের আরো খবর