বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

সাবেক মন্ত্রীর ছেলের বিরুদ্ধে সংবাদ, দীপ্ত টিভির এমডি কারাগারে

  •    
  • ১৮ জুলাই, ২০২২ ১৬:২১

২০১৬ সালের ৫ এপ্রিল তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনে তাদের বিরুদ্ধে মামলা করেন সানোয়ারা পোল্ট্রি অ্যান্ড হ্যাচারি লিমিটেডের ব্যবস্থাপক জাহাঙ্গীর আলম। মামলার চার আসামি হলেন দীপ্ত টেলিভিশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী জাহেদুল হাসান, পরিচালক কাজী জাহিন হাসান, চিফ অপারেটিং অফিসার কাজী উরফী আহমেদ ও কাজী রাবেদ হাসান।

দীপ্ত টিভির ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী জাহেদুল হাসানসহ চার জনকে কারাগারে পাঠিয়েছে আদালত।

সাবেক প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানমন্ত্রী নুরুল ইসলামের ছেলে মুজিবুর রহমানের বিরুদ্ধে ‘মিথ্যা সংবাদ’ প্রচারের অভিযোগে করা মামলায় তাদের কারাগারে পাঠানো হয়।

চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. জহিরুল কবির সোমবার দুপুরে শুনানি শেষে তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

২০১৬ সালের ৫ এপ্রিল তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনে এই মামলা করেন সানোয়ারা পোল্ট্রি অ্যান্ড হ্যাচারি লিমিটেডের ব্যবস্থাপক জাহাঙ্গীর আলম।

বিষয়টি নিউজবাংলাকে নিশ্চিত করেছেন আদালতের বেঞ্চ সহকারী কামরুল হাসান।

আসামিরা হলেন দীপ্ত টেলিভিশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী জাহেদুল হাসান, পরিচালক কাজী জাহিন হাসান, চিফ অপারেটিং অফিসার কাজী উরফী আহমেদ ও কাজী রাবেদ হাসান।

এজাহারের বরাতে বেঞ্চ সহকারী কামরুল জানান, ২০১৬ সালের ১৬ মার্চ ও ২২ মার্চ রাত ১১টায় ‘চট্টগ্রামে কাজী ফার্মে কর্মীদের উপর হামলা ও মন্ত্রীপুত্রের ভূমি দখলের পায়তারা’ শীর্ষক প্রতিবেদন প্রচার করে দীপ্ত টেলিভিশন। প্রতিবেদনে কাজী ফার্মের কর্মীদের উপর প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী নুরুল ইসলামের ছেলে মুজিবুর রহমানের ইন্ধনে হামলা হয়েছে বলে দাবি করা হয়।

বাদীর অভিযোগ, হামলার ঘটনায় মন্ত্রী বা তার ছেলের সংশ্লিষ্টতা নেই। মিথ্যা, ভিত্তিহীন, তথ্যহীন ও মানহানিকর এই সংবাদের কারণে মন্ত্রী ও তার ছেলের মানহানি হয়েছে।

মন্ত্রীপুত্র মুজিবর রহমানের পরামর্শে তার পক্ষে সানোয়ারা গ্রুপের প্রতিষ্ঠান সানোয়ারা পোল্ট্রি এন্ড হ্যাচারি লিমিটেডের ব্যবস্থাপক জাহাঙ্গীর আলম তৎকালীন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনে চকবাজার থানায় মামলা করেন।

বেঞ্চ সহকারী কামরুল নিউজবাংলাকে বলেন, ‘আসামিরা উচ্চ আদালত থেকে জামিন নিয়েছিলেন। জামিনের সময় শেষে সোমবার চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাইবার ট্রাইব্যুনাল আদালতে হাজির হয়ে ফের জামিনের আবেদন করলে আদালত তা নাকচ করে তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেয়।’

আসামিপক্ষের আইনজীবী এএইচএম জিয়াউদ্দিন নিউজবাংলাকে বলেন, ‘আদালতের এমন আদেশের পরিপ্রেক্ষিতে আমরা রিভিউ পিটিশন করেছি। আগামীকাল শুনানি হবে।’

এ বিভাগের আরো খবর