বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

বিপৎসীমা ছাড়িয়ে উত্তরেও চোখ রাঙাচ্ছে তিস্তা

  •    
  • ১৭ জুন, ২০২২ ১২:৪১

পানি উন্নয়ন বোর্ড ডালিয়া ডিভিশনের নির্বাহী প্রকৌশলী আসফা উদ দৌলা বলেন, ‘উজানের ঢলের কারণে পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ব্যারেজের ৪৪টি জলকপাট খুলে রাখা হয়েছে। আমরা ব্যারেজ এলাকাসহ আশপাশ মনিটরিং করছি।’

বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে তিস্তা নদীর পানি। ডালিয়া পয়েন্টে শুক্রবার সকাল ৯টার দিকে বিপৎসীমার ৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল।

তিস্তায় পানি বৃদ্ধির ফলে লালমনিরহাটের নদীবেষ্টিত নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। সদর উপজেলার খুনিয়াগাছ, গোকুন্ডা, মহিষখোচা ইউনিয়নের বেশ কয়েকটি পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছে।

পানি বাড়লে নতুন বিভিন্ন এলাকা প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।

ধরলা নদীর পানিও বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে বলে জানিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মিজানুর রহমান। শুক্রবার সকাল থেকে ধরলা নদীর পানি বিপৎসীমার ৯ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত মানে ৩১.১৮ হবে।

ফলিমারী গ্রামের পানিবন্দি সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘বৃহস্পতিবার দুপুর থেকে ধরলা নদীর পানি গ্রামের বেশকিছু বাড়িতে ঢুকেছে। পানিতে গ্রামের রাস্তাঘাট ডুবে গেছে। কলাগাছের ভেলা ও নৌকায় করে যাতায়াত করছি।’

এদিকে তিস্তার পানিতে নীলফামারীর টাবুরচর, বাঘের চর, খড়িবাড়ি, ঝাড়সিংহেশ্বর, কিসামতের চরসহ অন্তত ১০টি এলাকা প্লাবিত হয়েছে। টেপাখড়িবাড়ি ইউনিয়নে পানিবন্দি হয়ে পড়েছে অন্তত ১০০ পরিবার।

পানি উন্নয়ন বোর্ড ডালিয়া ডিভিশনের নির্বাহী প্রকৌশলী আসফা উদ দৌলা বলেন, ‘উজানের ঢলের কারণে পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ব্যারেজের ৪৪টি জলকপাট খুলে রাখা হয়েছে। আমরা ব্যারেজ এলাকাসহ আশপাশ মনিটরিং করছি।’

এ বিভাগের আরো খবর