বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

এস কে সিনহার তদন্ত প্রতিবেদন পিছিয়ে ৩০ আগস্ট

  •    
  • ১৬ জুন, ২০২২ ১৬:৩৪

যুক্তরাষ্ট্রের নিউ জার্সিতে তিন তলা বাড়ির সন্ধান পাওয়ার কথা জানিয়ে গত ৩১ মার্চ এস কে সিনহা ও তার ভাই অনন্ত কুমার সিনহার নামে দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১-এ মামলা করেন দুদকের উপপরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধান।

অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুদকের করা মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার (এস কে সিনহা) বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ পিছিয়েছে। প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ৩০ আগস্ট নতুন দিন ঠিক করেছে ঢাকার একটি আদালত।

বৃহস্পতিবার মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমার তারিখ ঠিক ছিল। তবে দুদক প্রতিবেদন জমা না দেয়ায় ঢাকা মহানগর দায়রা জজ কে এম ইমরুল কায়েশের আদালত নতুন দিন ঠিক করে।

যুক্তরাষ্ট্রের নিউ জার্সিতে তিন তলা বাড়ির সন্ধান পাওয়ার কথা জানিয়ে গত ৩১ মার্চ এস কে সিনহা ও তার ভাই অনন্ত কুমার সিনহার নামে দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১-এ মামলা করেন দুদকের উপপরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধান।

মামলায় অর্থ পাচার প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারা এবং ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় অভিযোগ আনা হয়।

মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, ২০১৮ সালের ১২ জুন ২ লাখ ৮০ হাজার ডলারে (বাংলাদেশি মুদ্রায় ২ কোটি ৪০ লাখ ৮০ হাজার টাকা) এস কে সিনহার জন্য তিন তলা একটি বাড়ি কেনেন তার ভাই অনন্ত কুমার। বাড়িটি কেনার আগে ৩০ বছরের কিস্তিতে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের কাছ থেকে অনন্ত সিনহা নিজের জন্য ১ লাখ ৮০ হাজার ডলার ব্যাংকঋণ নিয়ে আরও একটি বাড়ি কিনেছিলেন।

দন্ত চিকিৎসক অনন্ত কুমার নিজের বাড়িটি ৩০ বছরের কিস্তিতে কিনলেও ভাইয়ের জন্য বাড়ি কেনেন নগদ টাকায়।

মামলার বিবরণ থেকে আরও জানা যায়, ২০১৮ সালের ৫ মার্চ থেকে ২৮ মে পর্যন্ত নিউ জার্সির প্যাটারসনে ভ্যালি ন্যাশনাল ব্যাংকে অনন্ত কুমার সিনহার একটি হিসাবে ৬০ হাজার ডলার জমা পড়ে। একই হিসাবে অন্য একটি উৎস থেকে একই বছরের ১১ এপ্রিল থেকে ২০ জুন পর্যন্ত ১ লাখ ৯৬ হাজার ৪৫৮ ডলার জমা পড়ে।

এস কে সিনহার বিদেশে অর্থ পাঠানো বা বাড়ি কেনার বৈধ কোনো উৎসের সন্ধান পায়নি দুদক।

সংস্থাটির সূত্র জানায়, এস কে সিনহা বিভিন্ন সময়ে ঘুষ হিসেবে যেসব টাকা নিয়েছেন, তা বিদেশে পাচার করেছেন।

এ বিভাগের আরো খবর