বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

ড. ইউনূসের নামে শ্রম মামলা স্থগিত

  •    
  • ১৩ জুন, ২০২২ ১২:১৭

শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নামে করা মামলার কার্যক্রম স্থগিত করে গত বছরের ১২ ডিসেম্বর আদেশ দেয় হাইকোর্ট। পাশাপাশি মামলাটি কেন বাতিল করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করা হয়। এরপর হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত চেয়ে আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ। ওই আবেদনের শুনানি নিয়ে আপিল বিভাগ সোমবার আদেশ দেয়।

শান্তিতে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নামে শ্রম আদালতে করা মামলার কার্যক্রম দুই মাসের জন্য স্থগিত করেছে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ।

এ সময়ের মধ্যে হাইকোর্টের জারি করা রুল নিষ্পত্তিরও আদেশ দিয়েছে সর্বোচ্চ আদালত।

বিচারপতি মো. নুরুজ্জামানসহ তিন বিচারপতির আপিল বেঞ্চ আগের আদেশ সংশোধন করে সোমবার এসব আদেশ দেয়।

সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল সাইফুল আলম আদেশের বিষয়টি জানিয়েছেন।

নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নামে শ্রম আদালতে করা মামলার কার্যক্রম দুই মাসের জন্য স্থগিত করেছে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ।

এ সময়ের মধ্যে হাইকোর্টের জারি করা রুল নিষ্পত্তিরও আদেশ দিয়েছে সর্বোচ্চ আদালত।

বিচারপতি মো. নুরুজ্জামানসহ তিন বিচারপতির আপিল বেঞ্চ আগের আদেশ সংশোধন করে সোমবার এসব আদেশ দেয়।

সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল সাইফুল আলম আদেশের বিষয়টি জানিয়েছেন।

শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নামে করা মামলার কার্যক্রম স্থগিত করে গত বছরের ১২ ডিসেম্বর আদেশ দেয় হাইকোর্ট। পাশাপাশি মামলাটি কেন বাতিল করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করা হয়।

এরপর হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত চেয়ে আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ। ওই আবেদনের শুনানি নিয়ে আপিল বিভাগ সোমবার এ আদেশ দেয়।

শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ চারজনের নামে মামলা করে ঢাকার কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তর। ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতে এ মামলা করেন কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তরের শ্রম পরিদর্শক আরিফুজ্জামান। বিবাদীদের আদালতে হাজির হওয়ার জন্য সমন জারি করে আদালত।

মামলার অন্য আসামিরা হলেন গ্রামীণ টেলিকমের এমডি আশরাফুল হাসান, পরিচালক নুর জাহান বেগম ও শাহজাহান। এই তিন আসামিও আলাদাভাবে মামলার আবেদন করেন।

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা ড. ইউনূসের গ্রামীণ টেলিকম পরিদর্শনে গিয়ে শ্রম আইনের কিছু লঙ্ঘন দেখতে পান। এর মধ্যে ১০১ জন শ্রমিক-কর্মচারীকে স্থায়ী করার কথা থাকলেও তাদের স্থায়ী করা হয়নি। শ্রমিকদের অংশগ্রহণের তহবিল ও কল্যাণ তহবিল গঠন করা হয়নি। এ ছাড়া কোম্পানির লভ্যাংশের ৫ শতাংশ শ্রমিককে দেয়ার কথা থাকলেও তা করা হয়নি।

এসব অভিযোগের ভিত্তিতে শ্রম আদালতে মামলা করা হয়।

এ বিভাগের আরো খবর