বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

পক্ষে রায় এনে দেয়ার নামে ‘অর্থ আত্মসাৎ’, আদালতে মামলা

  • নিউজবাংলা ডেস্ক   
  • ১০ মে, ২০২২ ২২:২০

মামলার এজাহারে বলা হয়, কাইয়ুমদের পৈতৃক জমি নিয়ে মামলার রায় বিপক্ষে যায়। মোজাহিদুল উচ্চ আদালতে আপিল করে ওই মামলার রায় তাদের পক্ষে এনে দেয়ার নিশ্চয়তা দেন। এর জন্য বিভিন্ন সময় ৫ লাখ ৯৪ হাজার টাকা নেন। এর মাঝে কাইয়ুম জানতে পারেন মোজাহিদুল আদালতে কোনো আপিল করেননি। মুজাহিদুল দুজনকে সঙ্গে নিয়ে নানা সময় বিভিন্ন লোকের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নেন।

উচ্চ আদালত থেকে মামলার রায় পক্ষে এনে দেয়ার কথা বলে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে তিনজনের নামে আদালতে মামলা হয়েছে।

যশোরের কেশবপুরের বিদ্যানন্দকাটি গ্রামের কাইয়ুম হোসেন মঙ্গলবার দুপুরে বিচারিক হাকিম আদালতে এ মামলা করেন।

আসামিরা হলেন খুলনার ডুমুরিয়ার নুরানিয়া গ্রামের আশরাফ আলী ও তার ছেলে মুজাহিদুল ইসলাম এবং কেশবপুরের বুরুলী গ্রামের নজরুল ইসলাম কাজী।

বাদীর আইনজীবী সৈয়দ কবির হোসেন জনি বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

মামলার এজাহারে বলা হয়, কাইয়ুম কেশবপুরের মঙ্গলকোট বাজারে একটি কম্পিউটারের দোকানে কাজ করতেন। দোকানেই মুজাহিদুলের সঙ্গে তার পরিচয়। মুজাহিদুল নিজেকে শুল্ক ও গোয়েন্দা বিভাগের কর্মকর্তা পরিচয় দেন। তাদের মধ্যে মাঝেমধ্যে ফোনে কথা হতো।

কাইয়ুমদের পৈতৃক জমি নিয়ে মামলা চলছিল। এই মামলার রায় তাদের বিপক্ষে যায়। মুজাহিদুলকে বিষয়টি জানালে তিনি গত ১১ ফেব্রুয়ারি কাইয়ুমকে তার বাড়িতে ডাকেন। উচ্চ আদালতে আপিল করে ওই মামলার রায় তাদের পক্ষে এনে দেয়ার নিশ্চয়তা দেন। এর জন্য বিভিন্ন সময় ৫ লাখ ৯৪ হাজার টাকা নেন।

এর মাঝে কাইয়ুম জানতে পারেন মোজাহিদুল আদালতে কোনো আপিল করেননি। মুজাহিদুল বাকি দুজনকে সঙ্গে নিয়ে নানা সময় বিভিন্ন লোকের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নেন। ২৯ এপ্রিল কাইয়ুম তাদের কাছে টাকা ফেরত চাইলে দিতে রাজি হন না। এরপর তিনি তাদের নামে মামলা করেন।

আইনজীবী জনি বলেন, ‘বিচারিক হাকিম আদালতের বিচারক আরমান হোসেন অভিযোগ তদন্ত করে পিবিআইকে প্রতিবেদন জমা দেয়ার আদেশ দিয়েছেন।’

এ বিভাগের আরো খবর