বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

সরকারি অর্থ আত্মসাৎ: স্বাস্থ্য কর্মকর্তার চার বছর জেল

  •    
  • ৩০ মার্চ, ২০২২ ১৮:৫৫

সরকারি কাজ না করে ৩৫ লাখ ৪২ হাজার ৩২০ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) তৎকালীন সাবেক উপসহকারী পরিচালক এ কে এম বজলুর রশিদ রাজধানীর বনানী থানায় ২০১৩ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি মামলা করেন।

ভুয়া বিল ভাউচার দেখিয়ে সরকারি অর্থ আত্মসাতের মামলায় স্বাস্থ্য শিক্ষা ব্যুরোর হেলথ এডুকেশন অ্যান্ড প্রমোশন প্রধান এবং সাবেক লাইন ডিরেক্টর মো. আনোয়ারুল ইসলাম খানকে চার বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত।

এ ছাড়া মামলার অন্য আসামি মেসার্স বিএইচ ট্রেডার্সের স্বত্বাধিকারী মো. ইমন হাসানকে তিন বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে।

বুধবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৯-এর বিচারক শেখ হাফিজুর রহমান এই রায় দেন।

রায়ে আনোয়ারুলকে কারাদণ্ডের পাশাপাশি ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। অনাদায়ে তাকে আরও এক মাস বিনাশ্রম কারাভোগ করতে হবে। এ ছাড়া তাকে আত্মসাৎ করা ১৯ লাখ ১২ হাজার টাকা জরিমানা করেছে আদালত।

অন্য আসামি ইমনকেও কারাদণ্ডের পাশাপাশি ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। অনাদায়ে তাকে আরও এক মাস বিনাশ্রম কারাভোগ করতে হবে।

ইমনকেও আত্মসাৎ করা ১৬ লাখ ৩০ হাজার ৩৫০ টাকা জরিমানা করেছে আদালত। এই টাকা রাষ্ট্রের জন্য বাজেয়াপ্তের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক।

রায় ঘোষণার সময় আনোয়ারুলকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। রায় ঘোষণা শেষে সাজা পরোয়ানা দিয়ে তাকে আবার কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়।

ইমন জামিনে ছিলেন। এদিন তিনি আদালতে হাজির হননি। আদালত জামিন বাতিল করে তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে।

সরকারি কাজ না করে ৩৫ লাখ ৪২ হাজার ৩২০ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) তৎকালীন সাবেক উপসহকারী পরিচালক এ কে এম বজলুর রশিদ রাজধানীর বনানী থানায় ২০১৩ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি মামলা করেন।

মামলাটি তদন্তের পর দুদকের উপসহকারী পরিচালক আজিজুল হক ২০১৭ সালের ৭ জুন আদালতে অভিযোগপত্র দেন।

মামলায় স্বাস্থ্য শিক্ষা ব্যুরোর সাবেক মিডিয়া ডেভেলপমেন্ট অফিসার আবু হানিফ ও সহকারী প্রধান শরিফুল ইসলাম আসামি ছিলেন। অভিযোগপত্র থেকে পরে তাদের নাম বাদ দেয়া হয়।

এ বিভাগের আরো খবর