বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

আয় বাড়াতে না পারা রবির চূড়ান্ত লভ্যাংশ শেয়ারে ২০ পয়সা

  •    
  • ১৫ মার্চ, ২০২২ ১৯:৩০

কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৩৪ পয়সা, যা আগের বছরের চেয়ে এক পয়সা বেশি। পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়ার বছরে ২০২০ সালে শেয়ারপ্রতি ৩৩ পয়সা আয় করতে পেরেছিল কোম্পানিটি। কোম্পানিটির গত এক বছরে সম্পদমূল্য হারিয়েছে। ২০২০ সালের ডিসেম্বর শেষে প্রতিটি শেয়ারের বিপরীতে সম্পদ ছিল ১৩ টাকা ৯০ পয়সা। এক বছর পর তা দাঁড়িয়েছে ১২ টাকা ৬৪ পয়সা।

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তির পরের বছর আয় সেভাবে বাড়াতে পারেনি মোবাইল ফোন অপারেটর রবি। কোম্পানিটি এই এক বছরে শেয়ারের বিপরীতে সম্পদও হারিয়েছে।

শেয়ারপ্রতি ৩০ পয়সা অন্তর্বর্তী লভ্যাংশ দেয়ার পর গত ডিসেম্বরে সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য আরও ২০ পয়সা চূড়ান্ত লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে বহুজাতিক কোম্পানি রবি।

মঙ্গলবার কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদ ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত সমাপ্ত অর্থবছরের হিসাব পর্যালোচনা করে এই সিদ্ধান্ত নেয়।

পর্ষদের প্রকাশ করা প্রতিবেদন অনুযায়ী এই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৩৪ পয়সা, যা আগের বছরের চেয়ে এক পয়সা বেশি। পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়ার বছরে ২০২০ সালে শেয়ারপ্রতি ৩৩ পয়সা আয় করতে পেরেছিল কোম্পানিটি।

কোম্পানিটির গত এক বছরে সম্পদমূল্য হারিয়েছে। ২০২০ সালের ডিসেম্বর শেষে প্রতিটি শেয়ারের বিপরীতে সম্পদ ছিল ১৩ টাকা ৯০ পয়সা। এক বছর পর তা দাঁড়িয়েছে ১২ টাকা ৬৪ পয়সা।

যারা এই লভ্যাংশ নিতে চান, তাদেরকে ৬ এপ্রিল শেয়ার ধরে রাখতে হবে। অর্থাৎ সেদিন হবে রেকর্ড ডেট। এই লভ্যাংশ চূড়ান্ত করতে বার্ষিক সাধারণ সভা বা এজিএম ডাকা হয়েছে আগামী ২৮ এপ্রিল।

রবির শেয়ারপ্রতি আয় ও লভ্যাংশের ঘোষণা

কোম্পানিটির তালিকাভুক্তি নিয়ে পুঁজিবাজারে ব্যাপক আশাবাদ ছড়িয়ে পড়লেও এটিতে বিনিয়োগ করে বিপুল লোকসানে পড়েছেন বিনিয়োগকারীরা।

১০ টাকায় তালিকাভুক্ত হওয়া শেয়ার নিয়ে হুলুস্থুল শুরু হয় শুরুতে। দাম এক পর্যায়ে হয়ে যায় ৮০ টাকা ছুঁই ছুঁই। এরপর থেকে যে দাম কমা শুরু হয়, তা আর থামেনি।

তালিকাভুক্তির বছরে বিনিয়োগকারীদেরকে কোনো লভ্যাংশ না দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া কোম্পানিটি গত অর্থবছরে অন্তর্বর্তী লভ্যাংশ হিসেবে শেয়ারপ্রতি ৩০ পয়সা করে বিতরণ করে।

চলতি অর্থবছরের প্রকাশিত তিনটি প্রান্তিক হিসেবে আয় বাড়াতে না পারার তথ্য আসার পর কোম্পানিটির শেয়ারদর আরও কমতে থাকে।

প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি ৭ পয়সা, দ্বিতীয় প্রান্তিকে ৯ পয়সা এবং তৃতীয় প্রান্তিকে ১৭ পয়সা আয় করেছিল। তিন প্রান্তিকে ৩২ পয়সা আয় করার পর অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত শেষ প্রান্তিকে আয় করে কেবল ২ পয়সা।

লভ্যাংশ ঘোষণার দিন কোম্পানিটির শেয়ারদর ছিল ৩৬ টাকা ২০ পয়সা। গত এক বছরে সর্বোচ্চ শেয়ারদর ছিল ৫০ টাকা ৮০ পয়সা, সর্বনিম্ন ৩৩ টাকা ৮০ পয়সা।

এ বিভাগের আরো খবর