বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

গণফোরামের একাংশের কাউন্সিলে হামলা, আহত ২০

  •    
  • ১২ মার্চ, ২০২২ ১৪:১৫

সকাল সোয়া ১০টার দিকে ড. কামাল হোসেনের অংশের গণফোরাম কাউন্সিলের জন্য প্রস্তুতি নেয়ার সময়ে অন্য অংশের নেতা-কর্মীরা প্রেস ক্লাবের ভেতরে ঢুকে কাউন্সিলে হামলা করে। তারা চেয়ার টেবিল ভাঙচুরের পাশাপাশি কাউন্সিলে আসা নেতা-কর্মীদের মারধার করে। পরে পুলিশ গিয়ে প্রেস ক্লাব থেকে মন্টু অংশের নেতা-কর্মীদের বের করে দেয়।

ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বাধীন গণফোরামের একাংশের কাউন্সিলে অন্য অংশের হামলার অভিযোগ উঠেছে। হামলায় কামাল হোসেনের অংশের নির্বাহী সভাপতি মোকাব্বির খান এমপিসহ প্রায় ২০ জন আহত হয়েছে বলে দাবি করেছেন ওই অংশের নেতারা।

শনিবার গণফোরামের কাউন্সিলকে ঘিরে দলটির বিবদমান দুই গ্রুপের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছিল।

জাতীয় প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে কামাল হোসেনের অংশ কাউন্সিলের আয়োজন করে, মোস্তফা মোহসীন মন্টুর নেতৃত্বাধীন অন্য অংশ প্রেস ক্লাবের সামনে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে মানববন্ধন কর্মসূচির ডাক দেয়।

সকাল সোয়া ১০টার দিকে ড. কামাল হোসেনের অংশের গণফোরাম কাউন্সিলের জন্য প্রস্তুতি নেয়ার সময়ে অন্য অংশের নেতা-কর্মীরা প্রেস ক্লাবের ভেতরে ঢুকে কাউন্সিলে হামলা করে। তারা চেয়ার টেবিল ভাঙচুরের পাশাপাশি কাউন্সিলে আসা নেতা-কর্মীদের মারধার করে। পরে পুলিশ গিয়ে প্রেস ক্লাব থেকে মন্টু অংশের নেতা-কর্মীদের বের করে দেয়।

এ সময় মন্টু অংশের কর্মীরা বলতে থাকেন, মেকাব্বির খানসহ এই অংশের নেতা-কর্মীরা সরকারের দালাল। তারা সরকারের কাছ থেকে টাকা খেয়ে গণফোরামকে বিভক্ত করেছে।

একই সঙ্গে তারা মোকাব্বির খানকে ধাওয়া দিয়ে প্রেস ক্লাব প্রাঙ্গণে পিটিয়ে রক্তাক্ত করেন। তাকে রক্ষার জন্য যারা এগিয়ে আসেন তাদেরকেও পেটানো হয়।

হামলার সময়ে মন্টুর অংশের নেতা অ্যাডভোকেট মোহসীন রশীদকে দেখা গেছে।

ঘটনার সময় উভয় অংশের সিনিয়র নেতা, ড. কামাল হোসেন, মোস্তফা মোহসীন মন্টু, সুব্রত চোধুরী কেউ উপস্থিত ছিলেন না।

হামলার বিষয়ে মোকাব্বির খান সংবাদমাধ্যমকে জানান, তারা গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে কাউন্সিলের আয়োজন করেছেন। এটা পূর্ব নির্ধারিত কর্মসূচি। কিন্তু কিছু দুষ্কৃতিকারী কাউন্সিলে হামলা করে তাকেসহ আরও নেতা-কর্মীকে আহত করেছে।

তিনি বলেন, ‘এটা গণতন্ত্রের উপর হামলা। গণফোরাম থেকে বহিষ্কৃতরা এই হামলা চালিয়েছে।’

কিছুক্ষণ পর আবার গণফোরামের আয়োজন শুরু হয়। উপস্থিত হন ড. কামাল হোসেন। অবশ্য উপস্থিত হয়ে ঘটনা জানলেও তাৎক্ষণিক কোনো মন্তব্য করেননি তিনি।

এ বিভাগের আরো খবর