বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

মাদ্রাসায় শিশুর গলা কাটা দেহ, তিন শিক্ষক হেফাজতে

  •    
  • ৫ মার্চ, ২০২২ ১৪:১৮

ওসি আব্দুল করিম বলেন, ‘শিশুর মরদেহ পাওয়ার পর ক্ষুব্ধ লোকজন মাদ্রাসার তিন শিক্ষককে একটি কক্ষে তালাবদ্ধ করে রেখেছিল। পরে পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে তাদের হেফাজতে নেয়া হয়েছে। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। কে কেন এই শিশুটাকে হত্যা করলো তা জিজ্ঞাসাবাদে জানা যেতে পারে।’

চট্টগ্রামের বোয়ালখালীতে মাদ্রাসা থেকে শিশুর গলাকাটা দেহ উদ্ধারের ঘটনায় মাদ্রাসার ৩ শিক্ষককে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশ হেফাজতে নেয়া হয়েছে।

শনিবার দুপুর ১টার দিকে তাদের পুলিশ হেফাজতে নেয়া হয় বলে জানান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল করিম।

ওই তিন শিক্ষক হলেন চট্টগ্রামের আনোয়ারার বাসিন্দা হাফেজ জাফর আহমেদ, ফটিকছড়ির নানুপুর এলাকার হাফেজ রোস্তম আলী এবং নোয়াখালীর শাহাদাত হোসেন।

ওসি নিউজবাংলাকে বলেন, ‘শিশুর মরদেহ পাওয়ার পর ক্ষুব্ধ লোকজন মাদ্রাসার তিন শিক্ষককে একটি কক্ষে তালাবদ্ধ করে রেখেছিল। পরে পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাদের হেফাজতে নেয়া হয়। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। কে কেন এই শিশুকে হত্যা করল তা জিজ্ঞাসাবাদে জানা যেতে পারে।’

এর আগে বেলা ১১টার দিকে উপজেলার চরণদ্বীপ ইউনিয়নের আল্লামা শাহ আছিয়র রহমান হেফজখানা ও এতিমখানা থেকে শিশু ইফতেখার মালেকুল মাশফির গলাকাটা দেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

ছেলেটি একই ইউনিয়নের ফকিরাখালী এলাকার আব্দুল মালেকের ছেলে।

ওসি আব্দুল করিম নিউজবাংলাকে বলেন, ‘মাদ্রাসার দ্বিতীয় তলায় ওই শিশুর গলাকাটা মরদেহ পাওয়া গেছে। মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছি সকালে সবক দেয়ার পর থেকে ওই শিশু নিখোঁজ ছিল।’

১৯২০ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় আল্লামা শাহ আছিয়র রহমান মাজার। এই মাজার চত্বরে ২০০৮ সালে হয় আল্লামা শাহ আছিয়র রহমান হেফজখানা ও এতিমখানা। ২০১৭ সালে একই চত্বরে হয় আল্লামা শাহ আছিয়র রহমান একাডেমি।

এ বিভাগের আরো খবর