বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

মৃতের সঙ্গে যৌনাচার, সেলিম ৩ দিনের রিমান্ডে

  •    
  • ১ মার্চ, ২০২২ ১৭:১৭

কোর্ট পুলিশের উপপরিদর্শক আবছার উদ্দিন রুবেল বলেন, ‘মৃতদেহের সঙ্গে যৌনাচারের মামলায় মঙ্গলবার আসামিকে আদালতে তুলে ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন করে পুলিশ। শুনানি শেষে বিচারক তাকে ৩ দিন হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দেন।’

চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ (চমেক) হাসপাতাল মর্গে নারী ও শিশুর মৃতদেহের সঙ্গে যৌনাচারের অভিযোগে গ্রেপ্তার সেলিমকে তিন দিনের রিমান্ডে পেয়েছে পুলিশ।

মঙ্গলবার বিকেল পৌনে ৫টায় চট্টগ্রামের অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম আব্দুল হালিমের আদালত শুনানি শেষে তাকে রিমান্ডে পাঠায়।

বিষয়টি নিউজবাংলাকে নিশ্চিত করেছেন কোর্ট পুলিশের উপপরিদর্শক আবছার উদ্দিন রুবেল।

তিনি নিউজবাংলাকে বলেন, ‘মৃতদেহের সঙ্গে যৌনাচারের মামলায় মঙ্গলবার আসামিকে আদালতে তুলে সাত দিনের রিমান্ড আবেদন করে পুলিশ। শুনানি শেষে বিচারক তাকে তিন দিন হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দেন।’

সোমবার চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নারী ও শিশুর মৃতদেহের সঙ্গে যৌনাচারের অভিযোগে তাকে আটক করে পুলিশ। রাতে করা মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।

সেলিম কুমিল্লার লাকসাম থানার সাতেশ্বর এলাকার বাসিন্দা। তার বিরুদ্ধে মামলাটি করেছেন সিআইডির উপপরিদর্শক কৃষ্ণ কমল বণিক।

তিনি নিউজবাংলাকে জানান, ‘২০২১ সালের ৭ ফেব্রুয়ারিতে এক নারীর ও ২৫ এপ্রিল এক শিশুর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিক্যালে পাঠানো হয়। হাসপাতালের ১ নম্বর ইমার্জেন্সি মর্গে মরদেহ দুটি রাখা ছিল।

মৃত্যুর আগে ধর্ষণ হয়েছিল কি না জানতে মরদেহ দুটির আলামত ভিন্ন ভিন্ন সময়ে ঢাকায় সিআইডির ফরেনসিক ল্যাবে পাঠানো হয়। দুটিতে একই বীর্যের উপস্থিতি পাওয়া যায়। তবে মরদেহে বলপ্রয়োগ বা কোনো আঘাতের চিহ্ন ছিল না।

কৃষ্ণ কমল বলেন, ‘ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ আমাকে ঘটনাটি তদন্তের নির্দেশ দেয়। মর্গে লাশ পাহারা দেয়ার দায়িত্বে ছিলেন সেলিম। তাকে সন্দেহ হওয়ায় অফিসে চা খাওয়ার দাওয়াত দিই। এরপর কাপে লেগে থাকা লালা সংগ্রহ করে পরীক্ষা করি। মরদেহ দুটিতে পাওয়া শুক্রাণুর ডিএনএর সঙ্গে সেলিমেরটির মিলে যায়।’

এ বিভাগের আরো খবর