বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

পরীমনিসহ তিনজনের বিরুদ্ধে বাদীর সাক্ষ্য

  •    
  • ১ মার্চ, ২০২২ ১৩:০৫

মঙ্গলবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০-এর বিচারক নজরুল ইসলামের আদালতে মামলার বাদী মজিবর রহমান সাক্ষ্য দেন। তবে এ সময় সাক্ষীর জেরা শেষ না হওয়ায় আগামী ২৯ মার্চ পরবর্তী তারিখ ঠিক করেছে আদালত। পরীমনি আদালতে হাজির হননি। তিনি তার আইনজীবী নিলাঞ্জনা রিফাত সুরভীর মাধ্যমে হাজিরা দেন।

চিত্রনায়িকা পরীমনিসহ তিনজনের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে বনানী থানায় করা মামলার বাদী মজিবর রহমান আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছেন।

মঙ্গলবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০-এর বিচারক নজরুল ইসলামের আদালতে এই সাক্ষী তার সাক্ষ্য দেন। তবে এ সময় সাক্ষীর জেরা শেষ না হওয়ায় আগামী ২৯ মার্চ পরবর্তী তারিখ ঠিক করেছে আদালত।

এই দিন পরীমনি ও কবীর হাওলাদারের পক্ষে জেরা করেন মো. মাজেদুর রহমান মামুন। আসামি কবীর হাওলাদারের পক্ষে জেরা শেষ হলেও পরীমনির পক্ষে আংশিক জেরা করেছেন এই আইনজীবী। এরপর পরীমনির পক্ষে অবশিষ্ট জেরার জন্য সময়ের আবেদন করেন তার আইনজীবী। আদালত সময়ের আবেদন মঞ্জুর করে পরবর্তী তারিখ ঠিক করে।

অপর আসামি পরীমনির ম্যানেজার আশরাফুল ইসলাম দিপুর পক্ষে জেরা করেন আইনজীবী এস এম আখতারুজ্জামান হিমেল।

এদিকে পরীমনি আদালতে হাজির হননি। তিনি তার আইনজীবী নিলাঞ্জনা রিফাত সুরভীর মাধ্যমে হাজিরা দেন।

গত ৫ জানুয়ারি পরীমনিসহ তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেয় আদালত। মামলার অপর দুই আসামি হলেন পরীমনির ম্যানেজার আশরাফুল ইসলাম দিপু ও পরীমনির বড় খালু কবীর হোসেন হাওলাদার। আসামিরা সবাই জামিনে রয়েছেন।

গত বছরের ১৫ নভেম্বর ঢাকা মহানগর দায়রা জজের বিচারক পরীমনিসহ তিনজনের বিরুদ্ধে দেয়া চার্জশিট আমলে নেন।

১২ অক্টোবর মামলাটি ঢাকার সিএমএম আদালত থেকে মহানগর দায়রা জজ আদালতে পাঠানো হয়।

গত ৪ অক্টোবর ঢাকার মুখ্য মহানগর আদালতের সংশ্লিষ্ট শাখায় পরীমনিসহ তিনজনের বিরুদ্ধে চার্জশিট জমা দেন মামলার কর্মকর্তা সিআইডির পরিদর্শক কাজী মোস্তফা কামাল।

উল্লেখ্য, গত বছরের ৪ আগস্ট বিকেলে বনানীর ১২ নম্বর রোডের পরীমনির বাসায় অভিযান পরিচালনা করে র‌্যাব। এ সময় ওই বাসা থেকে বিপুল পরিমাণ বিদেশি বিভিন্ন ব্র্যান্ডের মদ, মদের বোতলসহ অন্যান্য মাদকদ্রব্য জব্দ করা হয়।

এরপর ৫ আগস্ট চার দিন এবং ১০ আগস্ট দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।

গত ১৩ আগস্ট রিমান্ড শেষে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।

এরপর আবারও ১৯ আগস্ট এক দিনের রিমান্ডের আদেশ দেয় আদালত। তারপর গত ১৯ আগস্ট কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত। এরপরে ৩১ আগস্ট ঢাকা মহানগর দায়রা জজ কে এম ইমরুল কায়েশ তার জামিন আদেশ দেন। পরের দিন পরীমনি কারামুক্ত হন।

এ বিভাগের আরো খবর