বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

পাকিস্তানের ক্ষমা চাওয়ার দাবিতে গণস্বাক্ষর 

  •    
  • ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০২২ ০৮:৫২

গণস্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, ভাষা আন্দোলন-পরবর্তী সময়ে বাঙালিয়ানার যে জোয়ার আসে, সেটাই আমাদের জাতীয়তাবোধের জন্ম দেয়। আর এই জাতীয়তাবোধের উৎসারিত চেতনা থেকেই আমরা এখনও সব আন্দোলন-সংগ্রামের প্রেরণা পাই।’

একুশে ফেব্রুয়ারি মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের প্রথম প্রহরে সাতক্ষীরায় গণস্বাক্ষরের আয়োজন করা হয়েছে।

সর্বস্তরে বাংলা ভাষা চালু এবং ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি হত্যাকাণ্ডের জন্য পাকিস্তানের নিঃশর্ত ক্ষমা চাওয়ার দাবিতে শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে এ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।

সম্প্রীতি সাতক্ষীরা ও ভলেন্টিয়ার ফর বাংলাদেশ (ভিবিডি) সাতক্ষীরার উদ্যোগে গণস্বাক্ষরের উদ্বোধন করেন সাতক্ষীরার-১ আসনের (তালা-কলারোয়া) সংসদ সদস্য আইনজীবী মুস্তফা লুৎফুল্লাহ।

এ ছাড়া সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান বাবু, উপজেলা প্রেস ক্লাব সভাপতি মমতাজ আহমেদ বাপী, স্বেচ্ছাসেবক লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক আয়েশা সিদ্দিকাসহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন।

একুশের প্রথম প্রহরে শহীদ মিনারে ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি/ আমি কি ভুলিতে পারি’ গান বাজতে থাকে। আর শহীদদের ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো শেষে গণস্বাক্ষর করেন সাতক্ষীরার শত শত মানুষ।

গণস্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, ‘ভাষা আন্দোলন-পরবর্তী সময়ে বাঙালিয়ানার যে জোয়ার আসে, সেটাই আমাদের জাতীয়তাবোধের জন্ম দেয়। আর এই জাতীয়তাবোধের উৎসারিত চেতনা থেকেই আমরা এখনও সব আন্দোলন-সংগ্রামের প্রেরণা পাই।’

অনুষ্ঠানে ১৯৫২ সালে ভাষার জন্য বাংলাদেশের নিরীহ মানুষের ওপর পাকিস্তানের বর্বরতার কথা তুলে ধরে তাদের আনুষ্ঠানিকভাবে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানানো হয়।

গণস্বাক্ষর কর্মসূচিতে শিক্ষক, রাজনীতিবিদ, চাকরিজীবী, ব্যবসায়ী, ছাত্রছাত্রীসহ বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ স্বাক্ষরের মাধ্যমে একাত্মতা প্রকাশ করেন।

এ বিভাগের আরো খবর