বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

হাসপাতালের মেঝেতে স্টাফের গলা কাটা দেহ

  • নিউজবাংলা ডেস্ক   
  • ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২২ ১২:১০

ওসি মোহাম্মদ ইলিয়াছ বলেন, ‘জিডির পর মাইনুলের ফোন ট্র্যাক করি। তার শেষ অবস্থান ছিল ঘোড়াশাল বাজারে। তদন্তের মধ্যেই খবর পাই মাইনুলের গলা কাটা দেহ তার কর্মস্থলের মেঝেতে পাওয়া গেছে। উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ নরসিংদী সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। গ্রেপ্তার করা হয়েছে এক নারীকে।’

নরসিংদীর পলাশে নিখোঁজের তিন দিন পর এক যুবকের গলা কাটা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। উপজেলার ঘোড়াশাল পৌর এলাকার একটি ডেন্টাল হাসপাতাল থেকে শনিবার বিকেলে মরদেহটি উদ্ধার হয়। এ ঘটনায় এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

২৩ বছরের ওই যুবকের নাম মীর মাইনুল হক। তার বাড়ি ঘোড়াশাল পৌর এলাকার দক্ষিণ চরপাড়া গ্রামে। তিনি একটি দাঁতের হাসপাতালের স্টাফ ছিলেন।

গ্রেপ্তার নারীর নাম ইসরাত জাহান মিম। শনিবার রাতে তাকে আটক করা হয়। তদন্তের স্বার্থে তার পরিচয় প্রকাশ করেনি পুলিশ।

নিউজবাংলাকে রোববার সকালে এসব জানান পলাশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ ইলিয়াছ।

নিহতের স্বজনরা জানায়, বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে ঘোড়াশাল বাজারে যাওয়ার কথা বলে বাড়ি থেকে বের হন মাইনুল। এরপর তিনি আর বাড়ি ফেরেননি। তার মোবাইল ফোনটিও বন্ধ ছিল। এই অবস্থায় শুক্রবার সকালে পলাশ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন মাইনুলের স্ত্রী শ্রাবন্তী আক্তার।

ওসি মোহাম্মদ ইলিয়াছ বলেন, ‘জিডির পর মাইনুলের ফোন ট্র্যাক করি। তার শেষ অবস্থান ছিল ঘোড়াশাল বাজারে। তদন্তের মধ্যেই খবর পাই মাইনুলের গলাকাটা দেহ তার কর্মস্থলের মেঝেতে পাওয়া গেছে। উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ নরসিংদী সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

‘আসামি সন্দেহে মিম নামে এক নারীকে আটক করা হয়েছে। পরে নিহতের ভাই শহিদুল মীর মামলা করলে তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।’

এ বিভাগের আরো খবর