বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

‘পুলিশের সামনে’ চেয়ারম্যান প্রার্থীর গাড়িবহরে হামলা

  •    
  • ৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২২ ১৮:৩০

স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থীর অভিযোগ, ‘চরজব্বার থানার পুলিশের উপস্থিতিতে নৌকা প্রার্থীর সমর্থকরা আমার গাড়িবহরে হঠাৎ হামলা চালায়। এ সময় তারা আমার ১৫০ জন অনুসারীকে পিটিয়ে আহত করে এবং ২০০ মোটরসাইকেল ভাঙচুর করে। এরপর আমার তিনজন সমর্থককে ঘটনাস্থল থেকে তুলে নিয়ে যায়।’

নোয়াখালীর সুবর্ণচরে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী মোহাম্মদ ওমর ফারুকের গাড়িবহরে হামলার অভিযোগ নৌকার প্রার্থীর সমর্থকদের বিরুদ্ধে। তবে অভিযোগ নাকচ করেছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী তরিকুল ইসলাম।

উপজেলার ১ নম্বর চরজব্বর ইউনিয়নের চর হাসান ভূঁইয়ারহাট বাজারে শনিবার দুপুরে হামলার ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন চরজব্বর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জিয়াউল হক।

স্থানীয়দের বরাতে তিনি জানান, নির্বাচনি ক্যাম্প ভাঙচুরসহ নানা অভিযোগ ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবিতে শনিবার দুপুর ১২টার দিকে চরজব্বর ইউনিয়নের ছ্যাইয়াখালী বাজারে সংবাদ সম্মেল করেন ওমর ফারুক।

সংবাদ সম্মেলন শেষে গাড়িবহর নিয়ে ফেরার পথে একই ইউনিয়নের চরহাসান ভূঁইয়ার হাটবাজারে নৌকার প্রার্থীর সমর্থক মো. মঞ্জু, মো. আজাদ ও নবী মেম্বারের যোগসাজশে হামলা চালানো হয়।

স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থীর অভিযোগ, ‘চরজব্বার থানার পুলিশের উপস্থিতিতে নৌকা প্রার্থীর সমর্থকরা আমার গাড়িবহরে হঠাৎ হামলা চালায়। এ সময় তারা আমার ১৫০ জন অনুসারীকে পিটিয়ে আহত করে এবং ২০০ মোটরসাইকেল ভাঙচুর করে। এরপর আমার তিনজন সমর্থককে ঘটনাস্থল থেকে নিয়ে চলে যায়।’

অভিযোগের বিষয়ে নৌকার প্রার্থী তরিকুল ইসলাম নিউজবাংলাকে বলেন, ‘এটা আনারস প্রতীকের প্রার্থীর সাজানো নাটক। এ ঘটনার সঙ্গে আমার কোনো সমর্থক জড়িত নেই। আমি ওই সময় ঘটনাস্থলে ছিলাম না।’

ওসি বলেন, ‘পুলিশ ৫৫ রাউন্ড ফাঁকা গুলি ছুড়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে এখন পর্যন্ত কতজন আহত হয়েছে এবং কতটি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করা হয়েছে তার প্রকৃত তথ্য জানা যায়নি। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’

১০ ফেব্রুয়ারি ১ নম্বর চরজব্বর ইউনিয়নে ভোট।

এ বিভাগের আরো খবর