বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

আইন কর্মকর্তা নিয়োগ নিয়ে রুলের শুনানি ২ ফেব্রুয়ারি

  •    
  • ১১ জানুয়ারি, ২০২২ ১৭:৫২

আইনজীবী ফরহাদ উদ্দিন আহমেদ ভূইয়া বলেন, ‘মঙ্গলবার বার কাউন্সিলের পক্ষ থেকে প্রতিবেদন দেয়ার কথা ছিল। কিন্তু বার কাউন্সিলে সেই প্রতিবেদন দিতে অপারগতা প্রকাশ করে। পরে ২ ফেব্রুয়ারি রুল শুনানির জন্য পরবর্তী দিন ঠিক করে দিয়েছে আদালত।’

রাষ্ট্রের পক্ষে মামলা পরিচালনার জন্য আইন কর্মকর্তা নিয়োগ প্রশ্নে জারি করা রুলের ওপর শুনানির জন্য আগামী ২ ফেব্রুয়ারি দিন নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিচারপতি মামনুন রহমান ও বিচাপতি খোন্দকার দিলীরুজ্জামানের হাইকোর্ট বেঞ্চ মঙ্গলবার এ আদেশ দেয়।

আদালতের আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন ফরহাদ উদ্দিন আহমেদ ভূইয়া, বার কাউন্সিলের পক্ষে কফিল উদ্দিন। আর রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিপুল বাগমার।

ফরহাদ উদ্দিন আহমেদ ভূইয়া নিউজবাংলাকে বলেন, ‘মঙ্গলবার বার কাউন্সিলের পক্ষ থেকে প্রতিবেদন দেয়ার কথা ছিল। কিন্তু বার কাউন্সিলে সেই প্রতিবেদন দিতে অপারগতা প্রকাশ করে। পরে ২ ফেব্রুয়ারি রুল শুনানির জন্য পরবর্তী দিন ঠিক করে দিয়েছে আদালত।’

তবে আইন কর্মকর্তা নিয়োগের প্রজ্ঞাপনে অসম্পূর্ণ তথ্য দিয়ে নিয়োগ দেয়ায় আদালত অসন্তোষ প্রকাশ করেছে।

এর আগে ২০১৯ সালের ১২ নভেম্বর দুই ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল (ডিএজি) হারুনুর রশীদ ও কামালউদ্দীন আহমেদ এবং সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল (এএজি) আল মামুন কোন কর্তৃত্ববলে পদে আছেন, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছিল হাইকোর্ট।

আইন মন্ত্রণালয় সচিব, আইন মন্ত্রণালয়ের সলিসিটর, বার কাউন্সিল সচিব ও সংশ্লিষ্ট তিন ডিএজি ও এএজিকে এ রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছিল।

ওই বছরের ৮ সেপ্টেম্বর ১৭৫ জন আইন কর্মকর্তার (ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল) নিয়োগের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট করেন আইনজীবী ফরহাদ উদ্দিন আহমেদ ভূইয়া।

আইনে নির্ধারিত পেশাগত অভিজ্ঞতার শর্ত পূরণ না করে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেলের নিয়োগ দেয়ায় রিটটি করা হয়। এতে আইন কর্মকর্তা নিয়োগে স্থায়ী প্রসিকিউশন সার্ভিস করার নির্দেশনা চাওয়া হয়।

রিটে বলা হয়, ওই নিয়োগটি বাংলাদেশ ল অফিসার অর্ডার-১৯৭২ এর ৩(৩) নম্বর অনুচ্ছেদের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। এই অনুচ্ছেদ অনুযায়ী এএজি নিয়োগ পেতে হলে সুপ্রিম কোর্টে পাঁচ বছর আইনজীবী হিসেবে পেশায় থাকতে হবে। কিন্তু নিয়োগে আইনের এই শর্ত মানা হয়নি।

এ বিষয়ে শুনানি করতে গত বছরের ১৫ জুন বিচারপতি ফারাহ মাহাবুব ও বিচারপতি এসএম মনিরুজ্জামানের হাইকোর্ট বেঞ্চ বিব্রতবোধ করেছিল।

এ বিভাগের আরো খবর