বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ছাত্র আবরার ফাহাদকে পিটিয়ে হত্যা মামলায় পুর্নাঙ্গ রায়ের মৌলিক কপি ও প্রয়োজনীয় নথি দেরি করে হাইকোর্টে পাঠানো আইনি লঙ্ঘন। এমন অভিযোগ করেছেন আসামি পক্ষে আইনজীবী আজিজুর রহমান দুলু।
রায় ঘোষণার পর পরই মামলার প্রয়োজনীয় নথি ও রায়ের কপি হাইকোর্টে পাঠানোর বাধ্যবাধ্যকতা রয়েছে এমনটি উল্লেখ করে আইনজীবী আজিজুর রহমান দুলু বলেন, ‘এ ক্ষেত্রে দেরি হলে রাষ্ট্রপক্ষ সময় বাড়ানোর দাবি করতে পারেন।’
আবরার হত্যার রায় ঘোষণার ২৯ দিন পর বৃহস্পতিবার মামলার যাবতীয় নথি হাইকোর্টে আসে। পরে সব নথি হাইকোর্টের ডেসপাস শাখার কর্মকর্তারা গ্রহণ করেন।
বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ রাব্বীকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় করা মামলার নথিপত্র হাইকোর্টে প্রেরণ করেছে ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল।
বৃহস্পতিবার দুপুরে ঢাকার ১ নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল থেকে আলোচিত এই মামালার সমস্ত নথিপত্র হাইকোর্টে পাঠানো হয়।
সংশ্লিষ্ট ট্রাইব্যুনালের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর আবু আব্দুল্লাহ ভূঞা এ তথ্য নিউজবাংলাকে নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, ‘মামলার যাবতীয় কাগজপত্র ও মূল নথিসহ ছয় হাজার ৬২৭ পৃষ্ঠার নথি হাইকোর্টে পাঠানো হয়েছে। এই মামলার নথিপত্রের প্রতিটি লাইন, প্রতিটি শব্দ যাচাই করে দেখে তারপর তা উচ্চ আদালতে পাঠিয়েছেন বিচারক। যার ফলে নথিপত্র পাঠাতে কিছুটা সময় লেগেছে।
অপরদিকে আসামি পক্ষের আইনজীবী আজিজুর রহমান দুলু জানান, ক্রিমিনাল রুলস অ্যান্ড অর্ডার-২০০৯ এর ১৭৯(২) ধারা অনুসারে মামলার যুক্তিতর্ক শেষ হওয়ার ১৫ দিনের মধ্যে মৌলিক ও পুর্নাঙ্গ রায় ঘোষণা হওয়ার কথা।
আইনজীবী আরও বলেন, ‘পুর্নাঙ্গ রায়ের মৌলিক কপিসহ সকল নথিপত্র প্রস্তুত করে আসামি পক্ষের আইনজীবীদের সরবরাহ করতে বিচারক বাধ্য থাকবেন। কিন্তু তিনি তা না করে নিজের খেয়াল খুশিমত ২৯ দিন পার করেছেন। যাতে স্পষ্ট, সংশ্লিষ্ট আদেশের লঙ্ঘন হয়েছে। এটা একজন দায়িত্বশীল বিচারকের কাছ থেকে কাম্য হতে পারে না। কারণ আসামিপক্ষ রায়ের কপি পাওয়ার পর এর বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপিল করবেন।’
আইনজীবী আরও জানান, আসামিদের আপিল আটকে রাখার কোনো নৈতিক অধিকার কেউ রাখেন না।
মামলার রায়
গত ৮ ডিসেম্বর আবরার হত্যা মামলার রায়ে ২৫ আসামির সবাইকে দোষী সাব্যস্ত করে ২০ জনকে মৃত্যুদণ্ড দেয় বিচারিক আদালত। সেই সঙ্গে পাঁচজনকে দেয়া হয় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড।
আসামিদের মধ্যে ২২ জন কারাগারে রয়েছেন, তিনজন পলাতক।
আবরারকে যে রাতে হত্যা করা হয়, তার পরদিন ২০১৯ সালের ৭ অক্টোবর তার বাবা ১৯ শিক্ষার্থীকে আসামি করে চকবাজার থানায় মামলা করেন। তদন্তে নেমে পুলিশ এজাহারের ১৬ জনসহ মোট ২১ জনকে গ্রেপ্তার করে।
পাঁচ সপ্তাহ তদন্ত করে তদন্ত কর্মকর্তা গোয়েন্দা পরিদর্শক ওয়াহিদুজ্জামান ওই বছর ১৩ নভেম্বর ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে যে অভিযোগপত্র জমা দেন, সেখানে আসামি করা হয় মোট ২৫ জনকে।
অভিযোগপত্র গ্রহণ করে গত ১৮ নভেম্বর পলাতক চার আসামির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে আদালত। তাদের মধ্যে একজন পরে আদালতে আত্মসমর্পণ করেন।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ থেকে মামলাটি পরে ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১-এ বদলির আদেশ দেয়া হয়। বিচারক আবু জাফর মো. কামরুজ্জামান ২০২০ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে মামলাটির বিচারকাজ শুরু করেন।
২০২০ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে এ মামলার বিচার শুরু হয়।
রায়ে যাদের মৃত্যুদণ্ড
বুয়েট ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান রাসেল (সিই বিভাগ, ১৩তম ব্যাচ), তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক অনিক সরকার ওরফে অপু (মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, ১৫তম ব্যাচ), সাংগঠনিক সম্পাদক মেহেদী হাসান রবিন ওরফে শান্ত (কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, ১৫তম ব্যাচ), উপসমাজসেবা সম্পাদক ইফতি মোশারফ সকাল (বায়োমেডিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, ১৬তম ব্যাচ), সাহিত্য সম্পাদক মনিরুজ্জামান মনির (ওয়াটার রিসোর্সেস ইঞ্জিনিয়ারিং, ১৬তম ব্যাচ), ক্রীড়া সম্পাদক মেফতাহুল ইসলাম জিয়ন (মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং, ১৫তম ব্যাচ), সদস্য মুজাহিদুর রহমান ওরফে মুজাহিদ (ইইই বিভাগ, ১৬তম ব্যাচ), সদস্য হোসেন মোহাম্মদ তোহা (এমই বিভাগ, ১৭তম ব্যাচ), সদস্য মুনতাসির আল জেমি (এমআই বিভাগ), সদস্য এহতেশামুল রাব্বি তানিম (সিই বিভাগ, ১৭তম ব্যাচ), উপদপ্তর সম্পাদক মুজতবা রাফিদ (কেমিকৌশল), মোর্শেদ ওরফে মোর্শেদ অমর্ত্য ইসলাম (এমই বিভাগ, ১৭তম ব্যাচ), মাজেদুল ইসলাম ওরফে মাজেদ (এমএমই বিভাগ, ১৭তম ব্যাচ), খন্দকার তাবাখ্খারুল ইসলাম ওরফে তানভীর (মেকানিক্যাল, ১৭তম ব্যাচ), শামীম বিল্লাহ (মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, ১৭তম ব্যাচ), এ এস এম নাজমুস সাদাত (এমই বিভাগ, ১৭তম ব্যাচ), মিজানুর রহমান ওরফে মিজান (ওয়াটার রিসোর্সেস, ১৬তম ব্যাচ), মাহামুদ সেতু (কেমিকৌশল) ও শামসুল আরেফিন রাফাত (মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং), মাহমুদুল জিসান (ইইই বিভাগ, ১৬তম ব্যাচ)।
তাদের সবার বয়স ২৪ থেকে ২০ এর মধ্যে। তাদের মধ্যে এহতেশামুল, জিসান ও রাফিদ পলাতক। আর প্রথম এজাহারের বাইরে ছিলেন তিনজন-মিজানুর রহমান, মাহামুদ সেতু ও শামসুল আরেফিন।
যাদের যাবজ্জীবন
আইনবিষয়ক উপসম্পাদক অমিত সাহা (সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং), ছাত্রলীগের গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক ইসতিয়াক আহমেদ মুন্না (মেকানিক্যাল, তৃতীয় বর্ষ), সদস্য আকাশ হোসেন (সিই বিভাগ, ১৬তম ব্যাচ), সহসভাপতি মুহতাসিম ফুয়াদ (১৪তম ব্যাচ, সিই বিভাগ) ও মোয়াজ আবু হোরায়রা (সিএসই, ১৭ ব্যাচ)।
তাদের বয়স ২১ থেকে ২৩ বছরের মধ্যে। আর তাদের মধ্যে মুন্না প্রথম এজাহারের বাইরে ছিলেন।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ছাত্র আবরার ফাহাদকে পিটিয়ে হত্যা মামলায় পুর্নাঙ্গ রায়ের মৌলিক কপি ও প্রয়োজনীয় নথি দেরি করে হাইকোর্টে পাঠানো আইনি লঙ্ঘন। এমন অভিযোগ করেছেন আসামি পক্ষে আইনজীবী আজিজুর রহমান দুলু।
রায় ঘোষণার পর পরই মামলার প্রয়োজনীয় নথি ও রায়ের কপি হাইকোর্টে পাঠানোর বাধ্যবাধ্যকতা রয়েছে এমনটি উল্লেখ করে আইনজীবী আজিজুর রহমান দুলু বলেন, ‘এ ক্ষেত্রে দেরি হলে রাষ্ট্রপক্ষ সময় বাড়ানোর দাবি করতে পারেন।’
আবরার হত্যার রায় ঘোষণার ২৯ দিন পর বৃহস্পতিবার মামলার যাবতীয় নথি হাইকোর্টে আসে। পরে সব নথি হাইকোর্টের ডেসপাস শাখার কর্মকর্তারা গ্রহণ করেন।
বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ রাব্বীকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় করা মামলার নথিপত্র হাইকোর্টে প্রেরণ করেছে ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল।
বৃহস্পতিবার দুপুরে ঢাকার ১ নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল থেকে আলোচিত এই মামালার সমস্ত নথিপত্র হাইকোর্টে পাঠানো হয়।
সংশ্লিষ্ট ট্রাইব্যুনালের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর আবু আব্দুল্লাহ ভূঞা এ তথ্য নিউজবাংলাকে নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, ‘মামলার যাবতীয় কাগজপত্র ও মূল নথিসহ ছয় হাজার ৬২৭ পৃষ্ঠার নথি হাইকোর্টে পাঠানো হয়েছে। এই মামলার নথিপত্রের প্রতিটি লাইন, প্রতিটি শব্দ যাচাই করে দেখে তারপর তা উচ্চ আদালতে পাঠিয়েছেন বিচারক। যার ফলে নথিপত্র পাঠাতে কিছুটা সময় লেগেছে।
অপরদিকে আসামি পক্ষের আইনজীবী আজিজুর রহমান দুলু জানান, ক্রিমিনাল রুলস অ্যান্ড অর্ডার-২০০৯ এর ১৭৯(২) ধারা অনুসারে মামলার যুক্তিতর্ক শেষ হওয়ার ১৫ দিনের মধ্যে মৌলিক ও পুর্নাঙ্গ রায় ঘোষণা হওয়ার কথা।
আইনজীবী আরও বলেন, ‘পুর্নাঙ্গ রায়ের মৌলিক কপিসহ সকল নথিপত্র প্রস্তুত করে আসামি পক্ষের আইনজীবীদের সরবরাহ করতে বিচারক বাধ্য থাকবেন। কিন্তু তিনি তা না করে নিজের খেয়াল খুশিমত ২৯ দিন পার করেছেন। যাতে স্পষ্ট, সংশ্লিষ্ট আদেশের লঙ্ঘন হয়েছে। এটা একজন দায়িত্বশীল বিচারকের কাছ থেকে কাম্য হতে পারে না। কারণ আসামিপক্ষ রায়ের কপি পাওয়ার পর এর বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপিল করবেন।’
আইনজীবী আরও জানান, আসামিদের আপিল আটকে রাখার কোনো নৈতিক অধিকার কেউ রাখেন না।
মামলার রায়
গত ৮ ডিসেম্বর আবরার হত্যা মামলার রায়ে ২৫ আসামির সবাইকে দোষী সাব্যস্ত করে ২০ জনকে মৃত্যুদণ্ড দেয় বিচারিক আদালত। সেই সঙ্গে পাঁচজনকে দেয়া হয় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড।
আসামিদের মধ্যে ২২ জন কারাগারে রয়েছেন, তিনজন পলাতক।
আবরারকে যে রাতে হত্যা করা হয়, তার পরদিন ২০১৯ সালের ৭ অক্টোবর তার বাবা ১৯ শিক্ষার্থীকে আসামি করে চকবাজার থানায় মামলা করেন। তদন্তে নেমে পুলিশ এজাহারের ১৬ জনসহ মোট ২১ জনকে গ্রেপ্তার করে।
পাঁচ সপ্তাহ তদন্ত করে তদন্ত কর্মকর্তা গোয়েন্দা পরিদর্শক ওয়াহিদুজ্জামান ওই বছর ১৩ নভেম্বর ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে যে অভিযোগপত্র জমা দেন, সেখানে আসামি করা হয় মোট ২৫ জনকে।
অভিযোগপত্র গ্রহণ করে গত ১৮ নভেম্বর পলাতক চার আসামির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে আদালত। তাদের মধ্যে একজন পরে আদালতে আত্মসমর্পণ করেন।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ থেকে মামলাটি পরে ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১-এ বদলির আদেশ দেয়া হয়। বিচারক আবু জাফর মো. কামরুজ্জামান ২০২০ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে মামলাটির বিচারকাজ শুরু করেন।
২০২০ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে এ মামলার বিচার শুরু হয়।
রায়ে যাদের মৃত্যুদণ্ড
বুয়েট ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান রাসেল (সিই বিভাগ, ১৩তম ব্যাচ), তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক অনিক সরকার ওরফে অপু (মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, ১৫তম ব্যাচ), সাংগঠনিক সম্পাদক মেহেদী হাসান রবিন ওরফে শান্ত (কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, ১৫তম ব্যাচ), উপসমাজসেবা সম্পাদক ইফতি মোশারফ সকাল (বায়োমেডিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, ১৬তম ব্যাচ), সাহিত্য সম্পাদক মনিরুজ্জামান মনির (ওয়াটার রিসোর্সেস ইঞ্জিনিয়ারিং, ১৬তম ব্যাচ), ক্রীড়া সম্পাদক মেফতাহুল ইসলাম জিয়ন (মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং, ১৫তম ব্যাচ), সদস্য মুজাহিদুর রহমান ওরফে মুজাহিদ (ইইই বিভাগ, ১৬তম ব্যাচ), সদস্য হোসেন মোহাম্মদ তোহা (এমই বিভাগ, ১৭তম ব্যাচ), সদস্য মুনতাসির আল জেমি (এমআই বিভাগ), সদস্য এহতেশামুল রাব্বি তানিম (সিই বিভাগ, ১৭তম ব্যাচ), উপদপ্তর সম্পাদক মুজতবা রাফিদ (কেমিকৌশল), মোর্শেদ ওরফে মোর্শেদ অমর্ত্য ইসলাম (এমই বিভাগ, ১৭তম ব্যাচ), মাজেদুল ইসলাম ওরফে মাজেদ (এমএমই বিভাগ, ১৭তম ব্যাচ), খন্দকার তাবাখ্খারুল ইসলাম ওরফে তানভীর (মেকানিক্যাল, ১৭তম ব্যাচ), শামীম বিল্লাহ (মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, ১৭তম ব্যাচ), এ এস এম নাজমুস সাদাত (এমই বিভাগ, ১৭তম ব্যাচ), মিজানুর রহমান ওরফে মিজান (ওয়াটার রিসোর্সেস, ১৬তম ব্যাচ), মাহামুদ সেতু (কেমিকৌশল) ও শামসুল আরেফিন রাফাত (মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং), মাহমুদুল জিসান (ইইই বিভাগ, ১৬তম ব্যাচ)।
তাদের সবার বয়স ২৪ থেকে ২০ এর মধ্যে। তাদের মধ্যে এহতেশামুল, জিসান ও রাফিদ পলাতক। আর প্রথম এজাহারের বাইরে ছিলেন তিনজন-মিজানুর রহমান, মাহামুদ সেতু ও শামসুল আরেফিন।
যাদের যাবজ্জীবন
আইনবিষয়ক উপসম্পাদক অমিত সাহা (সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং), ছাত্রলীগের গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক ইসতিয়াক আহমেদ মুন্না (মেকানিক্যাল, তৃতীয় বর্ষ), সদস্য আকাশ হোসেন (সিই বিভাগ, ১৬তম ব্যাচ), সহসভাপতি মুহতাসিম ফুয়াদ (১৪তম ব্যাচ, সিই বিভাগ) ও মোয়াজ আবু হোরায়রা (সিএসই, ১৭ ব্যাচ)।
তাদের বয়স ২১ থেকে ২৩ বছরের মধ্যে। আর তাদের মধ্যে মুন্না প্রথম এজাহারের বাইরে ছিলেন।