বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

বনরক্ষীদের উপর ‘হামলা’, রাইফেল ভেঙে গুলি ‘ছিনতাই’

  •    
  • ২৩ ডিসেম্বর, ২০২১ ১৭:৪৯

এসিএফ এনামুল হক বলেন, ‘চোরা শিকারীরা সুন্দরবন থেকে হরিণ শিকার করে জিউধরা গ্রামে একটি বাড়িতে মাংস ভাগাভাগি করছিল। এ সময় বনবিভাগের কর্মীরা অভিযানে যায়। চোরা শিকারীরা আমাদের লোকজনের উপর হামলা চালায়। তারা একটি রাইফেল ভাঙচুর করার পাশাপাশি ৬ রাউন্ড গুলি ছিনতাই করে নিয়ে গেছে।’

বাগেরহাটের মোড়েলগঞ্জে হরিণ শিকারিদের বিরুদ্ধে অভিযানে গিয়ে হামলার শিকার হয়েছেন বলে জানিয়েছেন বনবিভাগের সদস্যরা। তারা বলছেন, হরিণ শিকারিরা তাদের মারধর করে রাইফেল ভেঙে ফেলেছে; ছিনিয়ে নিয়েছে ৬ রাউন্ড গুলি।

মোড়েলগঞ্জের জিউধরা গ্রামে বৃহস্পতিবার ভোরে এই ঘটনা ঘটেছে বলে নিশ্চিত করেছেন চাঁদপাই রেঞ্জের সহকারি বন সংরক্ষক (এসিএফ) মো. এনামুল হক।

জিউধরা ফরেস্ট স্টেশন কর্মকর্তা (এসও) জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘হরিণ শিকার করে লুকিয়ে রাখা হয়েছে এমন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে আমার নেতৃত্বে জিউধরা গ্রামে অভিযান চালায় বনবিভাগের দল। এ সময় দেলোয়ার হাওলাদারের ছেলে মুন্নাসহ ১০-১২জন আমাদের ওপর হামলা করে। জিউধরা ফরেস্ট স্টেশনের বোটম্যান মাসুদ রানা, শান্ত শেখ ও জাহিদুর রহমান আহত হয়েছেন। তাদেরকে মোংলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।’

এসিএফ এনামুল হক বলেন, ‘চোরা শিকারীরা সুন্দরবন থেকে হরিণ শিকার করে জিউধরা গ্রামে একটি বাড়িতে মাংস ভাগাভাগি করছিল। এ সময় বনবিভাগের কর্মীরা অভিযানে যায়। উপস্থিতি টের পেয়ে চোরা শিকারীরা আমাদের লোকজনের উপর হামলা চালায়। তারা একটি রাইফেল ভাঙচুর করার পাশাপাশি ৬ রাউন্ড গুলি ছিনতাই করে নিয়ে গেছে।’

তবে এমন কোনো ঘটনা ঘটেনি বলে দাবি মুন্না হাওলাদারের বাবা দেলোয়ার হাওলাদারের। তিনি বলেন, ‘বনবিভাগের কর্মীরা ভুল বুঝে মুন্নাকে পিটিয়ে আহত করে। ওই সময় তাদের রাইফেল ভেঙে যায়। বনরক্ষীদের ওপর কেউ হামলা বা গুলি ছিনতাইয়ের কোনো ঘটনা ঘটেনি।’

এ বিভাগের আরো খবর