নারীর প্রতি অবমাননাকর বক্তব্য ও ফোনালাপ ফাঁস হওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে তথ্য প্রতিমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন ডা. মুরাদ হাসান।
এবার তার সংসদ সদস্য পদের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট হয়েছে আদালতে।
বুধবার সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ইউনুছ আলী এই রিট করেন। রিটে মুরাদের অসাংবিধানিক বক্তব্য সম্পর্কে বিচারিক তদন্ত চাওয়া হয়েছে।
রিটকারী আইনজীবী ইউনুছ আলী নিউজবাংলাকে বলেন, ‘মুরাদ হাসানের সংসদ সদস্য পদ চ্যালেঞ্জ করে রিট ফাইল করেছি। সে সঙ্গে বিচারিক তদন্ত চেয়েছি।’
মুরাদ হাসান জামালপুর-৪ আসন থেকে ২০১৮ সালের নির্বাচনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। তার আগে ২০০৮ সালেও তিনি একই আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন।
মঙ্গলবার মুরাদ হাসানকে জামালপুর জেলা আওয়ামী লীগের পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়। আওয়ামী লীগের কোনো পদে তিনি থাকবেন কি না সেটা নিয়েও সিদ্ধান্ত নেয়ার কথা জানায় দলটি।