বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

শ্রমিক লীগ নেতার মৃত্যু: চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক অবরোধ

  • নিউজবাংলা ডেস্ক   
  • ৭ নভেম্বর, ২০২১ ১৪:৫৬

চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রোববার দুপুরে মারা যান গুলিবিদ্ধ জহির ইসলাম সিকদার। তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা শ্রমিক লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ইউনুস। জহিরের মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়লে রাস্তায় নেমে আসেন তার কর্মী-সমর্থকরা।

গুলিবিদ্ধ শ্রমিক লীগ নেতার মৃত্যুতে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন তার কর্মী-সমর্থকরা।

কক্সবাজার শহরের প্রবেশমুখ লিংক রোডে রোববার দুপুরে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন তারা।

চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রোববার দুপুরে মারা যান গুলিবিদ্ধ জহির ইসলাম সিকদার। তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা শ্রমিক লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ইউনুস। জহিরের মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়লে রাস্তায় নেমে আসেন তার কর্মী-সমর্থকরা।

সড়ক অবরোধের কারণে দীর্ঘ দুই কিলোমিটার এলাকায় যানজট সৃষ্টি হয়েছে। অনেকে হেঁটে কক্সবাজার শহরে প্রবেশ করছেন।

শ্রমিকনেতাদের দাবি, পরিকল্পিতভাবে শ্রমিকদের অভিভাবক জহিরুল ইসলাম সিকদারের ওপর গুলি চালানো হয়েছে। প্রশাসন এখনও তাদের গ্রেপ্তার করতে পারেনি। এর প্রতিবাদে এ অবরোধ।

জহির ইসলাম সিকদারের বাড়ি সদর উপজেলার লিংক রোড এলাকায়। তিনি জেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি ছিলেন।

কক্সবাজার সদরের লিংক রোড এলাকায় শুক্রবার ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কুদরত উল্লাহ ও জেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি জহিরুল ইসলাম সিকদার গুলিবিদ্ধ হন।প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, কক্সবাজার জেলা শ্রমিক লীগ সভাপতি জহিরুল ইসলাম সিকদার ও তার ভাই ৪ নম্বর ওয়ার্ডের মেম্বার প্রার্থী কুদরত উল্লাহ সিকদার নির্বাচনি প্রচার চালাচ্ছিলেন। এ সময় হঠাৎ ককটেল বিস্ফোরণ হয়।আতঙ্কে মানুষের ছোটাছুটির মধ্যে কয়েকজন মুখোশধারী কুদরত উল্লাহ ও জহির উল্লাহকে লক্ষ্য করে গুলি করে পালিয়ে যায়। এ সময় তাদের আরেক সহযোগী আহত হন।ঘটনার পরপরই আহত তিনজনকে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নেয়া হয়।জেলা শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক শফিউল্লাহ আনসারী বলেন, ‘পূর্বশত্রুতার জেরে একই ওয়ার্ডের মেম্বার প্রার্থী লিয়াকত ও তার সন্ত্রাসী বাহিনী মোটরসাইকেলে করে জহির ও কুদরতকে গুলি করে পালিয়ে যায়।’কক্সবাজার সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মুনিরুল গিয়াস জানান, হামলাকারীরা চার থেকে পাঁচজন মুখোশ পরা ছিল। দুই নেতার ওপর হামলার প্রতিবাদে সেদিন শহরের লিংক রোড পয়েন্টে সড়ক অবরোধ করেন তাদের সমর্থকরা। পরে বিক্ষোভ মিছিলও বের হয়।

এ বিভাগের আরো খবর